রোদে চাই রোদচশমা


প্রকাশিত: ০৭:০১ এএম, ১৯ মার্চ ২০১৫

শরীরের একটি বড় অংশ হলো চোখ। চোখের সুস্থতা ধরে রাখতে এই গরমে চাই সানগ্লাস বা রোদচশমা। নানা রংয়ের রোদচশমাতে নিজ ফ্যাশনটাকেও ধরে রাখা যায় মনের মতো করে। ফুটিয়ে তোলা যায় ব্যক্তিত্বের রুচিবোধ।

সরাসরি চোখে রোদ লাগা খারাপ। চোখে রোদ পড়লে সারাক্ষণই আমরা চোখ সংকুচিত করে তাকাই। ফলে চোখের চারপাশের নরম চামড়ায় দ্রুত ভাঁজ পড়ে, কালো দাগ হয়। আর যাদের সাইনাসের সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে রোদচশমা তো খুব জরুরি।

যাদের ত্বক স্পর্শকাতর, তাদের খুব সহজেই মুখের চামড়া পুড়ে যায়। রোদচশমা শুধু চোখ নয়, মুখকেও রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি, ধুলো ও অ্যালার্জি থেকে। রোদচশমার সঠিক রং ও আকার নির্বাচন করতে পারলেই নিজেকে সবার মধ্যে আলাদা করে ফুটিয়ে তোলা যায়। রোদচশমা হলো সেই ফ্যাশন অনুষঙ্গ, যা আপনার অতি সাধারণ পোশাকটিকেও ফ্যাশনেবল হিসেবে ফুটিয়ে তুলতে পারে।

রোদচশমার রং ও আকৃতি নির্বাচন করতে পারাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। রোদচশমা একটু বড় হওয়াই ভালো। যাদের মুখ একটু বড়, তারা অবশ্যই বড় রোদচশমা ব্যবহার করবেন, এতে মুখ ছোট দেখাবে। যাদের মুখ ছোট, তারা চিকন আকৃতি বেছে নেবেন। গোলাকার আকৃতিটা তাদের পরিহার করাই ভালো।

যাদের ত্বকের রং গাঢ় তারা কালো, কফি, গাঢ় বাদামি রঙের চশমা পরলে ভালো দেখায়। যাদের গায়ের রং উজ্জ্বল তারা বেগুনি, সাদা, গোলাপি, লাল রং পরলে ভালো দেখায়। এ সময়ে বড় ফ্রেমের বেশ রংচঙে রোদচশমাই বেশি চলছে। বেগুনি, লাল, নীল, সবুজ ইত্যাদি রঙের রোদচশমা পরতে দেখা যাচ্ছে। পোশাকের রং মাথায় রেখে রোদচশমা নির্বাচন করতে পারেন।

কোথায় পাবেন
সময়ের চাহিদা অনুযায়ী রোদচশমার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এ জন্য ব্যবসায়ীরাও অনেক বেশি সচেতন হয়ে গেছে এ ব্যাপারে। পছন্দসই ও সামর্থ্যরে ভেতর রোদচশমা যেখানে পাওয়া যায় নিউমার্কেট, চাঁদনীচক, মৌচাক, বাইতুল মোকারম মার্কেট, রাপা প্লাজা, সানরাইজ প্লাজা, বসুন্ধরা সিটি।

এইচএন/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।