ঘড়ির প্রতি আমার দুর্বলতা আছে : সাইমন সাদিক


প্রকাশিত: ০৬:০৮ এএম, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৬

ঢালিউডের একটি সম্ভাবনাময় নাম সাইমন সাদিক। তার জন্ম ৩০ আগস্ট ১৯৮৫ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার কলাপাড়া গ্রামে। কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাস করেন তিনি। তার অভিনয় জীবনের শুরু জাকির হোসেন রাজুর `জ্বী হুজুর` চলচ্চিত্রে  অভিনয়ের মাধ্যমে। এছাড়া তিনি স্যাটেলাইট চ্যানেল এনটিভি আয়োজিত `সুপার হিরো সুপার হিরোইন` প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করেন। ২০১৩ সালে পোড়ামন ছবির মাধ্যমে পরিচিতি পান তিনি। অভিনয় জীবন ছাড়াও তিনি ব্যক্তিগত জীবনে প্রচন্ড ফ্যাশন সচেতন। সাইমন সাদিকের ফ্যাশন এবং লাইফস্টাইল নিয়ে কথা বলেন জাগো নিউজের সাথে। সঙ্গে ছিলেন ফারিন সুমাইয়া-

সাইমনের ব্যস্ততা শুরু হয় সকাল থেকেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করে ঝটপট নাস্তা সেরে ছোটেন কর্মস্থলের দিকে। কাজের ক্ষেত্রে তিনি যেকোনো কাজই গুছিয়ে করতে ভালোবাসেন। শুটিংয়ের ক্ষেত্রে আগে থেকে কস্টিউম তৈরি করে এবং স্ক্রিপ্ট পড়ে রাখেন। ছুটির দিন তিনি পছন্দ করেন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে, পরিবারের সাথে সময় কাটাতে। অবসর সময়ে ঘুমাতে পছন্দ করেন। শুটিংয়ের কারণে ঘুমে প্রায়ই ব্যাঘাত ঘটে। আর অবসরে তাই এই ঘুমিয়ে নেওয়ার চেষ্টা।

Symon

সাইমন সাদিক রূপচর্চা একেবারেই করেন না। তবে তিনি প্রতিদিন ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করে থাকেন। যেকোনো ঝাল ধরনের খাবার তার পছন্দের। সকালে হালকা নাস্তা, দুপুরে ভাত এবং রাতে বাসায় খাওয়া হলে ভাত আর বাইরে খাওয়া হলে হালকা খাবার খেয়ে নেন। তবে কিছু সময় পর পর তিনি খাবার খান। সকালের নাস্তা কিংবা দুপুরের খাবার তিনি অল্প করে খেয়ে থাকেন।

এক্সেসরিজের ক্ষেত্রে তার পছন্দ সানগ্লাস আর ঘড়ি। ঘড়ির প্রতি তার বিশেষ দুর্বলতা রয়েছে। ঘড়ির ক্ষেত্রে তার পছন্দের ব্র্যান্ড র্যাডো, রোলেক্স। আর সানগ্লাসের ক্ষেত্রে যেকোনো ভালো ব্র্যান্ড। তার প্রিয় ব্যক্তি তার মা। শখের ক্রিকেট খেলা, বন্ধুদের সঙ্গে গান করা, ছবি দেখা। পছন্দের গায়ক জেমস আর পছন্দের নায়ক সালমান শাহ্। তার কাছে ফ্যাশন মানে কী তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, `ফ্যাশন হচ্ছে তা যা আপনি ক্যারি করতে পারবেন। যাতে আপনি স্বাছন্দ্যবোধ করতে পারছেন তাই ফ্যাশন`।  

এইচএন/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।