চাই একটা ফ্যাশনেবল ঘড়ি
ঘড়ির সঙ্গে লাইফস্টাইলের সম্পর্ক নিবিড়। ঘড়ি একজন মানুষের ব্যক্তিত্বকে অনেক বেশি বিকশিত করে থাকে। আজকাল মোবাইল ফোন ঘড়ির চাহিদা মেটালেও ঘড়ির প্রয়োজন ফ্যাশন হোক ও কাজের ক্ষেত্রে হোক, ঘড়ি তার একটা নিজস্ব জায়গা ধরে রেখেছে। মানুষের চাহিদা ও ফ্যাশনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডিজাইন ও স্টাইলে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হয়েছে। তাই ফ্যাশনপ্রেমীদের কাছে স্টাইলের অনুষঙ্গ হিসেবে ঘড়ি অনেক জনপ্রিয়।
স্কুলের ছোট শিশুরা একটু চওড়া বেল্টের কালারফুল ঘড়ি বেড়াতে গেলে বা স্কুলে পরতে পছন্দ করে। এ ছাড়া স্কুল ও কলেজের ছেলেমেয়েরা ইউনিফর্মের সঙ্গে মিলিয়ে সাধারণত ঘড়ি পরে থাকে। প্রধানত ইউনিভার্সিটি পড়ূয়া তরুণ-তরুণীরা ঘড়িকে ফ্যাশনের একটি অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন।
বর্তমান সময়ে রাউন্ডের চেয়ে বেশি স্কয়ার ডায়াল এবং কালারের ক্ষেত্রে গোল্ডেনের চেয়ে ব্ল্যাক, সিলভার এবং সিলভার ও গোল্ডেন মিক্সড বেশি চলছে। এ ছাড়া বেল্টের চেয়ে মেটালের, চওড়া চেইনের, কিছু চিকন চেইন এবং দামি পাথর খচিত ঘড়ি তরুণ-তরুণীদের বেশ জনপ্রিয়। হালফ্যাশনে বেশিরভাগ কর্মজীবী নারী ও পুরুষ তাদের কর্মস্থলে, কর্মব্যস্ত দিনে, কাজের প্রয়োজনে ও ফ্যাশন দুটো মিলিয়েই ঘড়িতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
দরদাম :
বসুন্ধরা সিটি ও রাইফেলস স্কয়ারে পাওয়া যাবে এসব পছন্দসই ফ্যাশনেবল ব্র্যান্ডের ঘড়ি। বাজার ঘুরে দেখা গেল সিকোর দাম পড়বে ১২০০০-১,৫০,০০০, সেলোক্স ১৫০০-৬০০০, ক্রিডেন্স ২২০০-৬৬০০, ওমেগা ২,০০,০০০-৫৮,০০,০০০, রোমার ১৫,০০০-৭০,০০০, ওরিয়েন্ট ৭০০০-৬৫,০০০, ওয়েস্টার্ন ৬০০০-১২০০০, ক্যাসিও ৩০০০-৫০০০, ফসিল ৪৫০০-২০,০০০, গুচি ১৪০০০-২০,০০০, ফাস্টট্র্যাক ৩,৫০০-১০,০০০, টাইটানের রাগা ৮০০০-২০,০০০ এবং বন্ধন ১৪,০০-৪৭,০০।
এইচএন/এমএস