কোথায় কেমন ঘড়ি
সময় দেখার জন্য তো বটেই, ফ্যাশনের অংশ হিসেবেও ঘড়ির গুরুত্ব কম নয়। বর্তমানে ঘড়ি কমবেশি সবাই পছন্দ করে। সালোয়ার-কামিজ হোক বা ওয়েস্টার্ন যেকোনো পোশাকের সাথে ঘড়ি অনেক মানানসই। তবে কোন পোশাকের সাথে কখন কেমন ঘড়ি মানাবে চলুন একটু জেনে নেই।
অফিসের আনুষ্ঠানিক পরিবেশের জন্য বেছে নিতে পারেন ছোট কিংবা মাঝারি ডায়ালের হাতঘড়ি। শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে সহজেই মানিয়ে যাবে এ ধরনের ঘড়ি। চাইলে কামিজের সঙ্গে একটু বড় ডায়ালের হাতঘড়িও বেছে নিতে পারেন। পাশ্চাত্য ঘরানার পোশাক কিংবা ফতুয়ার সঙ্গেও বড় ডায়াল ও চওড়া বেল্টের হাতঘড়ি বেশ মানিয়ে যাবে।
ফ্যাশন এবং প্রচলন- এই দুই মিলিয়ে বাজারে এখন মেয়েদের চওড়া বেল্টের এবং চিকন চেইনের হাতঘড়িই বেশি চোখে পড়ে। যেকোনো বয়স ও পেশার নারীদের কথা মাথায় রেখেই বাজারে এসেছে বিভিন্ন ধরনের হাতঘড়ি।
ঘড়ির বেল্টের মধ্যেও রয়েছে নানা রঙের ছোঁয়া। বেল্টের নানা ধরনের উপাদানের মধ্যে রয়েছে চামড়া, রাবার, রেক্সিন ও জিন্স। এ ছাড়া এখন বেল্টে বিভিন্ন ধরনের পাথর, ক্রিস্টাল বসানো হাতঘড়ি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ঘড়ির ডায়ালেও এসেছে বিভিন্ন আকৃতি। শুধু গোলাকৃতি নয়, বাজারে আছে ওভাল, চতুর্ভুজ আকৃতির বিভিন্ন ডায়াল।
নানা রঙের পাথর ও ধাতুর আকর্ষণীয় কারুকাজ থাকছে এসব ডায়ালে। পোশাক এবং হাতের সঙ্গে মানানসই ডায়াল যে কারও লুক পাল্টে দিতে পারে!
আর মধ্যবয়স্ক নারীরা পছন্দ করছেন মাঝারি এবং ছোট আকৃতির ডায়াল। কোনো ডায়ালে রয়েছে তিনটি কাঁটা। সেকেন্ডের খবরটাও যেন জানান দেওয়া চাই দ্রুত। তবে দুই কাঁটা সমেত বড় ডায়ালের হাতঘড়িরই চাহিদা এখন সবচেয়ে বেশি।
এইচএন/পিআর