ত্বকে বাড়ছে খসখসেভাব, লোশন না তেল মাখবেন?

লাইফস্টাইল ডেস্ক
লাইফস্টাইল ডেস্ক লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:৩৮ পিএম, ০৯ নভেম্বর ২০২৪
ত্বকে নারকেল তেলের ব্যবহার খুবই উপকারী

শীত প্রায় চলেই এলো। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা অন্যান্য ঋতুর তুলনায় অনেক বেশি থাকে। ফলে ত্বক ও চুল রুক্ষ্ম-শুষ্ক হয়ে পড়ে। তার সঙ্গে ত্বক হারায় উজ্জ্বলতা। ফাটতে থাকে ত্বক। এ সমস্যা সমাধানে কমবেশি সবাই নামিদামি নানা ধরনের বডি লোশন ব্যবহার করেন।

তাতেও অনেক সময় ত্বকের খসখসেভাব দূর হয় না। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি উপকারী হতে পারে বিভিন্ন ধরনের ভেষজ তেল। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, ত্বকের খসখসেভাব দূর করতে কোন কোন তেল সবচেয়ে ভালো কাজে দেয়-

অলিভ অয়েল

অলিভ অয়েলে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা ত্বকের আর্দ্রতা বাড়ায়, পাশাপাশি ত্বককে বাহ্যিক ক্ষতি থেকেও রক্ষা করে। ফলে শীতে ত্বকের শুষ্কতা অনেকটাই কমে।

আরও পড়ুন

নারকেল তেল

ত্বকে নারকেল তেলের ব্যবহার খুবই উপকারী। নারকেল তেল ত্বকে গভীর আর্দ্রতা প্রদান করে। একই সঙ্গে ত্বককে নরম করে তোলে। এতে থাকা অ্যান্টি ফাঙ্গাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো ত্বককে নানা ধরণের সংক্রমণের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়।

জোজোবা অয়েল

জোজোবা তেল ত্বকে খুব দ্রুত শোষিত হয়। এটি আমাদের ত্বকের ভারসাম্য বজায় রাখে। এই তেলের ব্যবহারে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়।

বাদাম তেল

বাদাম তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা সকলেই কমবেশি জানি। এটি আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। বাদাম তেল ভিটামিন ই সমৃদ্ধ হওয়ায়, এটি ত্বককে নরম করে। সঙ্গে ত্বকের জ্বালাপোড়া ও যে কোনো প্রদাহের মতো সমস্যাও কমায়।

তিলের তেল

তিলের তেলও ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী। এই তেল ত্বককে শুষ্ক হতে দেয় না। এটি বিশেষত ড্রাই স্কিনের জন্য বেশি উপকারী। এতে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা ত্বককে সুস্থ রাখে।

সূত্র: বোল্ডস্কাই

জেএমএস/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।