জাহ্নবির রূপের রহস্য রান্নাঘরে!

লাইফস্টাইল ডেস্ক
লাইফস্টাইল ডেস্ক লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:৩৬ পিএম, ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১

বলিউডের গ্ল্যামারাস গার্ল জাহ্নবি কাপুর অভিনয় ও সৌন্দর্য দিয়ে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। মেকআপ ছাড়াই যেন তিনি অনন্যা। বেশিরভাগ সময়ই জাহ্নবি মেকআপ ছাড়া ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন। তার রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরাও। এক কথায় তিনি ন্যাচারাল বিউটি।

আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, বলিউডের প্রয়াত জনপ্রিয় নায়িকা শ্রীদেবীর কন্যা জাহ্নবি কাপুর। মায়ের মতোই সুন্দরী হয়েছেন এই নায়িকা। খুব অল্প সময়ে ক্যারিয়ার শুরু হলেও এ নায়িকার ভক্ত সংখ্যা নেহাত কম নয়।

jagonews24

তার ভক্তকূল জানতে চায় মেকআপ ছাড়াই জাহ্নবি কাপুর কীভাবে এত সুন্দরী? তিনি কীভাবে রূপচর্চা করেন? জানলে অবাক হবেন, এ অভিনেত্রীর সৌন্দর্য রহস্য লুকিয়ে রয়েছে রান্নাঘরের উপাদানে। মায়ের মতোই জাহ্নবি সৌন্দর্য চর্চায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক টোটকা ব্যবহার করেন।

কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনী ভুলেও মুখে ব্যবহার করেন না জাহ্নবি কাপুর। যতটা সম্ভব এড়িয়ে যান প্রসাধনী সামগ্রী। মেকআপের পণ্যগুলোও না-কি তিনি ব্র্য্যান্ড ও উপাদান দেখে ব্যবহার করেন। বুঝতেই পারছেন তিনি কতটা সচেতন!

jagonews24

এক সাক্ষাৎকারে জাহ্নবি কাপুর জানান, তিনি রূপচর্চার সব টোটকা মায়ের কাছ থেকেই জেনেছেন। সেগুলোই তিনি নিয়মিত ত্বকে ব্যবহার করেন। তিনি বলেন, পেঁপে, কমলা এবং এমনকি তরমুজ দিয়েও আমি রূপচর্চা করি। এ ছাড়াও মুলতানি মাটি, চন্দনসহ বিভিন্ন ভেষজের গুঁড়া প্যাক হিসেবে ত্বকে ব্যবহার করে থাকি।’

জাহ্নবি আরও জানান, তিনি নিয়মিত অ্যাভোকাডো ব্যবহার করেন। এ ফলটি তিনি নিয়মিত খান এবং এর প্যাক মুখে মাখেন। যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি ব্যবহারে ত্বক বাঁচে বার্ধক্যের হাত থেকে। অ্যাভোকাডোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। যা ত্বক তরুণ রাখে এবং ত্বকের ফ্রি র্যাডিকেল দূর হয়।

jagonews24

এবার নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছা করছে, জাহ্নবি চুলের যত্ন কীভাবে করেন? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চুল সুস্থ ও মজবুত রাখতে মেথি, আমলা ও ডিমের বিকল্প নেই। মাঝে মাঝে আমি চুলে বিয়ারও ব্যবহার করি। এসব উপাদানসমূহ চুলের খুশির সঙ্গে লড়াই করে এবং প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে।

টাইমস অব ইন্ডিয়া/জেএমএস/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।