যে কারণে নিমের তেল ব্যবহার করবেন

লাইফস্টাইল ডেস্ক
লাইফস্টাইল ডেস্ক লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৫:০১ পিএম, ১৮ জুলাই ২০১৮

চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে নিম তেলের বিকল্প হয় না বললেই চলে। সংক্রমণ কমানোর পাশাপাশি ত্বকের নানা রোগের প্রকোপ কমাতেও এটি দারুণ কাজে দেয়।

স্কাল্পের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ কমাতেও নিম তেলের জুরি মেলা ভার। আপনি যে শ্য়াম্পু ব্য়বহার করেন তাতে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে রোজ মাথায় লাগান। তাহলেই দেখবেন সমস্য়া কেমন কমতে শুরু করে দিয়েছে।

বাড়িতে মশার উৎপাত বাড়লেই আমরা বাজার চলতি নানা ক্রিম লাগানো শুরু করি। কারও কি জানা আছে এই ধরনের সমস্য়ায় নিম তেল দারুণ কাজে আসে। কীভাবে ব্য়বহার করতে হবে? খুব সহজ! ১০-১৫ ফোটা নিম তেল, হাফ কাপ নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে গায়ে লাগান। তাহলেই দেখবেন মশারা আর ধারে কাছে ঘেঁষতে পারছে না।

ত্বকের একধরনের প্রদাহজনিত রোগ হল একজিমা। একজিমার প্রকোপ কমাতেও নিম তেল দারুণ কাজ দেয়। শরীরের যে যে জায়গায় একজিমা হয়েছে, সেখানে সেখানে নিম তেল লাগালে যন্ত্রণা কমে। সামান্য় গরম পানিতে কয়েক ড্রপ নিম তেল মিশিয়ে তা দিয়ে গোসল করুন। এমনটা প্রতিদিন করলে দেখবেন রোগ কমতে শুরু করেছে।

neempata

ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ বাড়লেই আশঙ্কা বাড়ে হাইপারপিগমেন্টটেশনের সমস্য়া হওয়ার। নিয়মিত যদি সারা শরীরে নারিকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে লাগানো যায় তাহলে মেলানিনের মাত্রা কমে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কমতে শরু করে হাইপারপিগমেন্টটেশনও।

নিমে অ্যান্টিব্য়াকটেকিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রপাটিজ থাকার কারণে ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র বন্ধ করতে এটি দারুণ কাজে আসে। নারিকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে মুখে লাগান, তাহলেই দেখবেন সমস্য়া কমতে শুরু করে দিয়েছে।

এইচএন/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।