আজকের সাধারণ জ্ঞান : ২৮ অক্টোবর ২০১৫
চাকরি নামের সোনার হরিণটি ধরার জন্য সবাই মরিয়া। কিন্তু ভালো প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল নিয়েও চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন অনেকেই। চাকরির পরীক্ষায় প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করতে হয়। চাকরিপ্রার্থীদের প্রতিদিনের প্রস্তুতির জন্য ‘চর্যাপদ’ নিয়ে জাগো জবসের বিশেষ আয়োজন।
১. প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন যুগের সাহিত্য নিদর্শন?
উত্তর : প্রাচীন যুগের।
২. প্রশ্ন : চর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
৩. প্রশ্ন : চর্যাপদ কখন আবিষ্কার করা হয়?
উত্তর : ১৯০৭ সালে।
৪. প্রশ্ন : চর্যাপদের রচনাকাল কত?
উত্তর : সপ্তম-দ্বাদশ শতাব্দী।
৫. প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত?
উত্তর : বঙ্গকামরূপী ভাষায়।
৬. প্রশ্ন : চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর : নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগারে।
৭. প্রশ্ন : টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে চর্যাপদের নাম কী?
উত্তর : আশ্চর্য চর্যাচয়।
৮. প্রশ্ন : নেপালে প্রাপ্ত পুঁথিতে পদগুলির কি নাম দেওয়া হয়েছে?
উত্তর : চর্যাচর্য বিনিশ্চয়।
৯. প্রশ্ন : চর্যাপদের ভাষাকে কে বাংলা ভাষা দাবি করেছেন?
উত্তর : ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয়।
১০. প্রশ্ন : আধুনিক পণ্ডিতগণের মতে নেপালে প্রাপ্ত চর্যাপদের পুঁথির নাম কী?
উত্তর : চর্যাগীতি কোষ।
১১. প্রশ্ন : চর্যার প্রাপ্ত কোন পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয়নি?
উত্তর : ১১ সংখ্যক পদ।
১২. প্রশ্ন : চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে কোন কোন পদ সম্পূর্ণ পাওয়া যায়নি?
উত্তর : ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ।
১৩. প্রশ্ন : চর্যার প্রাপ্ত কোন পদটির শেষাংশ পাওয়া যায়নি?
উত্তর : ২৩ সংখ্যক পদ।
১৪. প্রশ্ন : হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্তৃক চর্যাগীতিকা কবে প্রকাশিত হয়েছিল?
উত্তর : ১৯১৬ সালে।
১৫. প্রশ্ন : চর্যা সংগ্রহটিতে সর্বমোট কয়টি চর্যাগীতি ছিল?
উত্তর : ৫১ টি।
১৬. প্রশ্ন : চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : ড. প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
১৭. প্রশ্ন : চর্যাপদের ভাষায় কোন অঞ্চলের নমুনা পরিলক্ষিত হয়?
উত্তর : পশ্চিম বাংলার প্রাচীনতম কথ্য ভাষার।
১৮. প্রশ্ন : ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় কবে চর্যাপদের ভাষা বাংলা বলে প্রমাণ করেন?
উত্তর : ১৯২৬ সালে।
১৯. প্রশ্ন : চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কী?
উত্তর : বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাদের গুহ্য সাধনতত্ত্ব এবং তৎকালীন সমাজ ও জীবনের পরিচয়।
২০. প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর : মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
এসইউ/এমএস