আজকের সাধারণ জ্ঞান : ১১ অক্টোবর ২০১৫


প্রকাশিত: ০৫:০৭ এএম, ১১ অক্টোবর ২০১৫

চাকরি নামের সোনার হরিণটি ধরার জন্য সবাই মরিয়া। কিন্তু ভালো প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফল নিয়েও চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন অনেকেই। চাকরির পরীক্ষায় প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করতে হয়। চাকরিপ্রার্থীদের প্রতিদিনের প্রস্তুতির জন্য ‘সভ্যতার ইতিহাস’ নিয়ে জাগো জবসের বিশেষ আয়োজন।

১. প্রশ্ন : ব্যবিলনীয় সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উত্তর : মেসোপটেমিয়ায়।

২. প্রশ্ন : নতুন ব্যবিলনীয় সভ্যতা কে গড়ে তুলেছিলেন?
উত্তর : নেবুচাদ নেজার।

৩. প্রশ্ন : ব্যবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান কে তৈরি করেন?
উত্তর : নেবুচাদ নেজার।

৪. প্রশ্ন : ব্যবিলনীয়দের প্রধান দেবতার নাম কি?
উত্তর : মারডক।

৫. প্রশ্ন : ব্যবিলনীয়দের লিখন পদ্ধতির নাম কি?
উত্তর : কিউনিফর্ম।

৬. প্রশ্ন : হাম্মুরাবি কোন সভ্যতার আইনবিদ ছিলেন?
উত্তর : ব্যবিলনীয় সভ্যতার।

৭. প্রশ্ন : আশেরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল?
উত্তর : টাইগ্রিস।

৮. প্রশ্ন : কারা প্রথম বৃত্তকে ৩৬০ ডিগ্রিতে ভাগ করেন?
উত্তর : আশেরীয়গণ।

৯. প্রশ্ন : কারা প্রথম অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ ভাগ করেছিলেন?
উত্তর : আশেরীয়গণ।

১০. প্রশ্ন : কারা সর্বপ্রথম লোহার অস্ত্র তৈরি করে যুদ্ধে ব্যবহার করেন?
উত্তর : আশেরীয়গণ।

১১. প্রশ্ন : আশেরীয়দের সূর্য দেবতার নাম কি?
উত্তর : শামস।

১২. প্রশ্ন : কত খিস্টপূর্বে আশেরীয়দের সভ্যতা ধ্বংস হয়?
উত্তর : ৬১২ খ্রিস্টপূর্বে।

১৩. প্রশ্ন : কিভাবে আশেরীয় সভ্যতা ধ্বংস হয়?
উত্তর : প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর আক্রমণের মুখে।

১৪. প্রশ্ন : ক্যালডীয় সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন কে?
উত্তর : সম্রাট নেবুচাদ নেজার।

১৫. প্রশ্ন : ক্যালডীয় প্রধান দেবতার নাম কি?
উত্তর : জুপিটার।

১৬. প্রশ্ন : কোন সভ্যতার লোকেরা আকাশের গ্রহকে দেবতা মনে করত?
উত্তর : ক্যালডীয়রা।

১৭. প্রশ্ন : কারা প্রথমে সপ্তাহকে সাত দিনে বিভক্ত করেন?
উত্তর : ক্যালডীয়রা।

১৮. প্রশ্ন : কারা প্রথম বছরের দৈর্ঘ্য বের করেন?
উত্তর : ক্যালডীয়রা।

১৯. প্রশ্ন : ক্যালডীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা কয়টি নক্ষত্রপুঞ্জের সন্ধান পান?  
উত্তর : ১২ টি।

২০. প্রশ্ন : ক্যালডীয় সভ্যতার পতন ঘটেছিল কিভাবে?
উত্তর : পারস্য আক্রমণের ফলে।

এসইউ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।