টেক্সটাইল ভিত্তিক প্রতিবেদন লেখা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী যারা
সার্সটেক সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ ক্লাবের লক্ষ্য ছিল সারাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়াদের সুপ্ত প্রতিভাকে জাগ্রত করা। তাই তাদের মেধা ও প্রতিভা সবার সামনে তুলে ধরতে ‘ইনক্ উইজার্ডস-২০২৪’-এর আয়োজন করা হয়। এ প্রতিযোগিতায় সারাদেশের বিভিন্ন ক্যাম্পাস থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ারা যুক্ত হন।
আয়োজকরা জানান, এ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন রংপুরের ডক্টর ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের আরাফাত খান প্রিতম, ২য় স্থান অধিকার করেন বরিশালের শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সালমান আহমেদ, ৩য় স্থান অধিকার করেন রংপুরের ডক্টর ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ইসতিয়াক হোসাইন।
৩০ নভেম্বর টেক্সটাইল ভিত্তিক আর্টিকেল রাইটিং ন্যাশনাল কম্পিটিশনের গ্র্যান্ড ফিন্যালে অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে প্রথম রাউন্ড অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে প্রতিযোগীরা নিজেদের আর্টিকেলগুলো প্রকাশ করেন। সেখান থেকে বিচারকেরা মূল্যায়নের মাধ্যমে সেরা ২০ জনকে গ্র্যান্ড ফিন্যালের জন্য বাছাই করেন।
আয়োজনের সিলেকশন রাউন্ডের বিচারক ছিলেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল জার্নালের ম্যানেজিং এডিটর শওকত ইকবাল, অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর মুশফিকুর রহমান, বিজিআইএফটি লেকচারার সাদমান সৌরভ।
গ্র্যান্ড ফিন্যাল রাউন্ডের বিচারক ছিলেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ডক্টর মোহাম্মদ এমদাদ সরকার, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডক্টর মোহাম্মদ আব্দুল জলিল, উত্তরা ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চেয়ারম্যান এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর ডক্টর সায়েদ রাশেদুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এআইএফটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আফসানা জাহান মীম, অ্যাসরোটেক্সের সিইও এবং কো-ফাউন্ডার বুলবুল আহমেদ, ব্লাক হোয়াইটের সিইও সুকান্ত রয়, সারটে ফ্যাশনের সিইও মাহবুব হোসাইন। এ ছাড়া সার্সটেক সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ ক্লাবের উপদেষ্টামণ্ডলী এবং কলেজের অধ্যক্ষ উপস্থিত ছিলেন।
এ আয়োজনে সহায়তা করেছে এআইএফটি, কোডস ক্লোথিং কো, ব্লাক হোয়াইট, সারটে ফ্যাশন, বাংলাবাজার বুকস, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স সোসাইটি, ভাই ব্রাদার টেক্সটাইল, এক্সিলেন্স বাংলাদেশ এবং ইন্ডাস্ট্রিয়া অ্যাকাডেমিয়া।
এসইউ/জেআইএম