গাজায় এক হাজার মসজিদ ধ্বংস, রমজানে নামাজের জায়গার অভাব
পাঁচ মাসের বেশি সময় ধরে গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। ইসরায়েলের হামলায় এরই মধ্যে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে পুরো গাজা। ইসরায়েলের হামলা থেকে বাদ পড়েনি ধর্মীয় স্থাপনাও। ফলে রমজান মাসেও নামাজের স্থান পাচ্ছেন না গাজাবাসী।
গাজার ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গাজায় অবস্থিত এক হাজার ২০০ মসজিদের মধ্যে অন্তত এক হাজার মসজিদ পুরোপুরি বা আংশিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।
আরও পড়ুন>
- হুথিদের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসের দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
- ফিলিস্তিনের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন মোহাম্মদ মুস্তফা
মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলের হামলায় ইমাম, মুয়াজ্জিন ও হাফেজসহ শতাধিক ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব নিহত হয়েছেন।
গাজার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, রমজান মাসের তারাবিহ নামাজের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না, কারণ মসজিদগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। এমনকি ওযু করার জন্যও মিলছে না পানি।
এদিকে ইয়েমেনের হুথি গোষ্ঠী হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে। একটি সামরিক সূত্রের বরাত দিয়ে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম আরআইএ এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী সফলভাবে একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে, যা শব্দের চেয়ে ৮ গুণ বেশি দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে।
সূত্রটি আরও জানিয়েছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র লোহিত সাগার, এডেন উপ-সাগর ও আরব সাগরে অভিযান পরিচালনা করার জন্য ব্যবহার করতে পারে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীটি।
সূত্র: সিএনএন
এমএসএম