প্রেমিকার কামড়ে ‘আদরের চিহ্ন’, ট্যাটু এঁকে স্থায়ী বানালেন প্রেমিক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৯:৩৫ পিএম, ০৪ অক্টোবর ২০২৩
ছবি সংগৃহীত

অডিও শুনুন

পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা বোঝাতে প্রেমিক-প্রেমিকারা অনেক সময় অভিনব পদ্ধতির সাহায্য নিয়ে থাকেন। একসময় চিঠি লিখে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ছিল খুবই সাধারণ। কেউ কেউ প্রবল ভালবাসা বোঝাতে নিজের রক্ত দিয়ে চিঠি লিখতেন। আজকাল প্রেমিক বা প্রেমিকাকে শুধু মনে নয়, শরীরেও চিরস্থায়ী জায়গা করে দিতে ট্যাটু করান অনেকেই। কেউ সঙ্গীর নাম খোদাই করেন শরীরে, কেউ তার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কোনো ভালোবাসার চিহ্ন।

কিন্তু সম্প্রতি এক যুবক এমন এক ট্যাটু করেছেন, যা দেখে হতবাক সবাই। হাতে প্রেমিকার কামড়ের দাগ ট্যাটু করিয়ে স্থায়ী চিহ্ন এঁকে নিয়েছেন তিনি। সেই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

আরও পড়ুন>> প্রেমিকাকে চুমু খেতে গিয়ে ফাটলো কানের পর্দা, হাসপাতালে যুবক

ভিডিওর শুরুতে দেখা যায়, প্রেমিকা তার প্রেমিকের হাতে সজোরে কামড় বসালেন। ব্যাথায় মুখ ঘুরিয়ে নিলেও তা দ্রুতই সামলে নেন প্রেমিক। ভালোবাসার মানুষের ‘লাভ বাইট’ বলে কথা!

তারপরেই এক ট্যাটু আর্টিস্টকে দেখা যায় কলম দিয়ে সেই দাঁতের দাগের চিহ্ন অস্থায়ীভাবে এঁকে নিচ্ছেন। তারপর ট্যাটুর সুচে কালি ভরে স্থায়ী চিহ্ন এঁকে দেন শিল্পী।

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by A K A S H G U J J U (@skytattoos111)

দাঁতের সেই দাগের নিচেই ইংরেজিতে লেখা পেরু এবং ১৬.৯.২০২৩ তারিখ। ধারণা করা হয়, ঘটনাটি গত ১৬ সেপ্টেম্বর পেরুতে ঘটেছে।

আরও পড়ুন>> দিল্লি মেট্রোয় যুগলের অন্তরঙ্গ ভিডিও ঘিরে বিতর্ক

স্কাই ট্যাটু নামে একটি ট্যাটু পার্লারের অ্যাকাউন্ট থেকে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা হয়েছে ভিডিওটি, যা এরই মধ্যে কয়েক রাখ মানুষ দেখেছেন।

নেটিজেনদের অনেকেই প্রেমের এমন অদ্ভুত নির্দশন দেখে হতবাক। যদিও কেউ কেউ মজাও পেয়েছেন।

একজন কৌতুক করে লিখেছেন, ভাই, আজ তোমাকে ১৪টি ইনজেকশন নিতে হবে।

আরও পড়ুন>> বিয়েতে নতুন ফ্যাশন এলইডি লেহেঙ্গা!

‘প্রেম ভেঙে গেলে কী হবে?’ প্রশ্ন আরেকজনের।

আর এক ব্যক্তির সরস মন্তব্য, এভাবেই আমার জলাতঙ্ক হয়েছিল!

সূত্র: দ্য ওয়াল, এনডিটিভি
কেএএ/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।