কর্ণফুলী না বাঁচলে দেশ বাঁচবে না


প্রকাশিত: ০৯:১৫ এএম, ১৬ জানুয়ারি ২০১৬

কর্ণফুলী নদী না বাঁচলে দেশ বাঁচবে না। কর্ণফুলী পেপার মিল নদীর জন্য মারাত্মক হুমকি তাই নৌরুটের নিরাপত্তা রক্ষায় কাপ্তাই হ্রদে খনন কাজ করবে বিআইডব্লিউটিএ।

শনিবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত নৌ মন্ত্রণালয়ের টাস্কফোর্স কমিটির ৩০তম সভায় এ সব কথা বলেন নৌ-মন্ত্রী শাহজাহান খান।

দেশের গুরুত্বপূর্ণ নদ-নদীর নাব্যতা এবং নদীর স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ সংক্রান্ত বিষয়ে এ সভার আয়োজন করে নৌ মন্ত্রণালয়। সভায় জানানো হয় উচ্চ আদালতের নির্দেশ মতে পিএস জরিপ অনুযায়ী নদীর সীমানা নির্ধারণ করা হবে ।  সভায় গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম ওয়াসাকে আলাদা স্যুয়ারেজ লাইন করতেই হবে।

সভায় জানানো হয়, কর্ণফুলী নদীর তীরে ১৩৩টি কারখানা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান নদীতে বর্জ্য ফেলছে। এর মধ্যে ১২৩ প্রতিষ্ঠানের ইটিপি কাগজে কলমে আছে। ইটিপি বাস্তবায়ন না হওয়ায় নদীতে পতিত এসব বর্জ্যে নদীর মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে।

সভায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, নৌ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব অশোক মাধব রায়, আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু সালেহ শেখ মো. জহিরুল হক, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আতাহারুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রাণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন, নৌ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো.রফিকুল ইসলাম, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো.আকরাম হোসেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. এনামুল কাদের খান, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার রুহুল আমীন, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. শফিকুল ইসলাম, বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল নিজাম উদ্দিন আহমেদ, জেলা প্রশাসক(ভারপ্রাপ্ত) মো.শাহরিয়াজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জীবন মুছা/এআরএস/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।