শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পোষ্য কোটা ও চিকিৎসক নিয়োগ


প্রকাশিত: ০৪:৩২ এএম, ২৭ ডিসেম্বর ২০১৫

বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে পিএসসির আদলে কমিশন গঠন হতে যাচ্ছে। নাম হবে এনটিএসসি (বেসরকারি শিক্ষক নির্বাচন কমিশন)। কমিশন হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। এ জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে সাধুবাদ জানাই।

সেই সঙ্গে এই কমিশনের কাছে নিয়োগ বিধিমালায় ‘পোষ্য কোটা’ প্রবর্তন ও প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে একজন চিকিৎসক তথা স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ দেওয়ার শর্ত দাবি করছি।

শিক্ষকতা পেশার সঙ্গে শিক্ষকদের সন্তানসন্তুতি ভালোভাবে পরিচিত থাকে। এই পেশার প্রতি তারা শ্রদ্ধাশীল। বর্তমান চাকরির বাজারে এই চাকরিটিও সোনার হরিণের মতো। তাই শিক্ষক নিয়োগে শিক্ষকদের সন্তানরা ন্যূনতম কোয়ালিফাইং নম্বরের ভিত্তিতে যোগ্য বিবেচিত হলে এই পেশার মানুষদের প্রতি সুবিবেচনা করা হয়।

আমি বেসরকারি বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক। শিক্ষকতা পেশার সঙ্গে দীর্ঘদিন জড়িত। শিক্ষার্থীদের হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ার সঙ্গে বাংলাদেশের সব স্কুলের শিক্ষকরাই কমবেশি পরিচিত। শহরাঞ্চলের স্কুলের কাছাকাছি যদিও বা চিকিৎসক পাওয়া যায়, কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসকের বড়ই অভাব।

তাই এনটিএসসির নিয়োগ বিধিমালায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে একজন চিকিৎসক বা স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ দেওয়া শুধু জরুরিই নয়, সময়েরও দাবি।

লেখক: শিক্ষক, সাতমোড়া, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

এসইউ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।