আমিরাতের প্রথম গোল্ডেন ভিসা পেলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:২৪ পিএম, ১৮ জুন ২০১৯

প্রথম প্রবাসী বাংলাদেশি হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্থায়ী আবাসন 'গোল্ডেন ভিসা' পেলেন মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান। তিনি হারামাইন গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপণা পরিচালক, এনআরবি ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান এবং দুবাইয়ে বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট।

হারামাইন গ্রুপের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এ সুখবর এমন এক সময় এলো যখন আমিরাতে ৩৮ বছর উদযাপন করছে হারামাইন গ্রুপ।

বিশ্বব্যাপী ব্যবসা এবং বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসারের সঙ্গে বহুদিন ধরেই সম্পৃক্ত মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান। সুগন্ধি, ব্যাংকিং, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, চা এবং আতিথেয়তার মতো বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্যে কাজ করছেন এই প্রবাসী বাংলাদেশি।

মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম সুগন্ধীর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তার আল হারামাইন পারফিউম গ্রুপ। এছাড়া আল হারামাইন টি কো. লি. এবং আল হারামাইন হসপিটাল প্রাইভেট লিমিটেডও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে।

গোল্ডেন ভিসার মতো এই বিশেষ স্বীকৃতি পাওয়ায় আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুম, আবুধাবির ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মাহতাবুর রহমান।

তিনি বলেন, এই উল্লেখযোগ্য সম্মানিত ব্যক্তিদের নেতৃত্বে আরব আমিরাত শুধু আমিরাতের নাগরিকদের জন্যই নয় বরং দুইশর বেশি দেশের নাগরিকদের কাছে সৌভাগ্যের একটি দেশে পরিণত হয়েছে। এই দেশকে অনেক প্রবাসীই নিজেদের দেশ মনে করেন।

তিনি বলেন, এই গোল্ডেন ভিসা আমার এবং আমার দেশের জন্য একটি সম্মান। এটা আমাদের আমিরাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরও বেশি উৎসাহ দেবে এবং আমিরাতের অর্থনীতির বিস্তৃত হতে সহায়তা করবে। অর্থনৈতিক সুযোগ ও সম্মান প্রদানের জন্য আমরা আরব আমিরাতের নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞ।

হারামাইন গ্রুপ জিসিসিভুক্ত দেশ, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশে একশর বেশি শাখায় সরাসরি এক হাজারের বেশি পেশাদারি এবং কর্মচারী নিয়োগ করেছে।

টিটিএন/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।