থাইল্যান্ডে আইসিটির সম্প্রসারণে বেসিসের বিটুবি বৈঠক


প্রকাশিত: ১২:৫৯ পিএম, ২৫ আগস্ট ২০১৫

থাইল্যান্ডের বাজারে বাংলাদেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর সেবার সম্প্রসারণে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর বিজনেস টু বিজনেস (বিটুবি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বেসিসের সদস্যভুক্ত ১২টি কোম্পানি অংশ নেয়। এছাড়া থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও মায়ানমারের বেশ কয়েকটি আইটি কোম্পানিও এ বৈঠকে অংশগ্রহণ করে।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে দেন। প্রতিনিধি দলে আরো ছিলেন বেসিসের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্ঠা ও অ্যাসোসিওর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ এইচ কাফি, সহ-সভাপতি এম রাশিদুল হাসান, মহাসচিব উত্তম কুমার পাল, যুগ্ম মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, নির্বাহী পরিচালক সামি আহমেদ প্রমুখ।

বিটুবি বৈঠকের পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল স্থানীয় সায়েন্স পার্ক, সফটওয়্যার পার্ক ও আইবিএমের ইনোভেশন সেন্টার পরিদর্শন করেন। সেখানে অবস্থিত প্রায় ২০টি কোম্পানির সঙ্গেও প্রতিনিধিদল বৈঠক করেন। তারা বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার আইসিটি ব্যবসায়ের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে আলোচনা করেন।

বৈঠক সম্পর্কে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে বিদেশে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ও বৈঠক জরুরি। সেই লক্ষ্য নিয়ে অ্যাসোসিও এবং থাইল্যান্ড সরকার আয়োজিত এ বৈঠকে বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে।

আমরা পারস্পরিক সম্পর্ক ও ব্যবসায়িক উন্নয়নে নানা আলোচনা করেছি। সেখানকার সায়েন্স ও সফটওয়্যার পার্কে বাংলাদেশি কোম্পানিকে প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা প্রদানের প্রস্তাবনা দিয়েছি। বিপরীতে আমাদের কালিয়াকৈর হাইটেক পার্কে তাদেরকেও সমান সুযোগ সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।

বেসিসের সহ-সভাপতি এম রাশিদুল হাসান বলেন, ইতোমধ্যেই থাইল্যান্ডের ও মায়ানমারের কয়েকটি কোম্পানি বাংলাদেশি বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। শিগগিরই বাংলাদেশি আরো কিছু কোম্পানির সাথে বিটুবি বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্য তারা বাংলাদেশে আসবে।

এসকেডি/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।