কার জন্য কতোটা ঘুম
রুটিন না মেনে চলা, অ্যালকোহল বা উত্তেজক কিছু সেবন, যেমন কফি বা কোন এনার্জি ড্রিঙ্ক, এলার্ম ঘড়ি বা দিনের আলো এমন সব কিছুই প্রাত্যহিক জীবনচক্রকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন বা এনএসএফ বলছে প্রত্যেকের লাইফস্টাইলই আসলে তার ঘুমের চাহিদা বুঝতে মূল ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই বয়স অনুসারে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে পরামর্শও দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি-
১. নবজাতক শিশু : ৩ মাস পর্যন্ত ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা। যদিও ১১ থেকে ১৩ ঘণ্টাও যথেষ্ট হতে পারে। তবে কোন ভাবেই ১৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।
২. শিশু (৪ থেকে ১১ মাস) : কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা আর সর্বোচ্চ ১৮ ঘণ্টা।
৩. শিশু (১/২ বছর বয়স) : ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা।
৪. প্রাক স্কুল পর্ব (৩-৫ বছর বয়স): বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা।
৫. স্কুল পর্যায় ( ৬-১৩ বছর) : এনএসএফ’র পরামর্শ ৯-১০ ঘণ্টার ঘুম।
৬. টিন এজ (১৪-১৭ বছর) : ৮-১০ ঘণ্টার ঘুম প্রয়োজন।
৭. প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণ (১৮-২৫ বছর) : ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
৮. প্রাপ্ত বয়স্ক (২৬-৬৪ বছর) : প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণদের মতোই।
৯. অন্য বয়স্ক ( ৬৫ বা তার বেশি বছর) : ৭/৮ ঘণ্টার ঘুম আদর্শ। কিন্তু ৫ ঘণ্টার কম বা ৯ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়।
এইচএন/পিআর