আত্মহত্যা বর্তমানে বাংলাদেশের একটি ভয়াবহ সমস্যা। অনেকেই সচেতনতা বা সঠিক পরামর্শের অভাবে আত্মহত্যা করেন। ব্যক্তিগত হতাশা বা অপমান থেকে তারা এমন সিদ্ধান্ত নেন। তাই আত্মহত্যা প্রতিরোধে আত্মমর্যাদাই আসলে মুখ্য। বিস্তারিত জানাচ্ছেন তামান্না আফরোজ তিথী-
Advertisement
পরিবারিক ও সামাজিক বন্ধন: পরিবারিক ও সামাজিক বন্ধন সমাজ ও পরিবারের প্রতি দায়িত্ববোধ তৈরি করে, যা মানুষকে আত্মহত্যা থেকে দূরে রাখে।
ধর্মীয় অনুশাসন: সব ধর্মই আত্মহত্যাকে নিরুৎসাহিত করে। তাই ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ আত্মহত্যার মনোভাব থেকে দূরে রাখে।
সন্তানের প্রতি ভালোবাসা: নিজের সন্তানদের প্রতি প্রবল ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ থাকলে তা বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা জোগায়।
Advertisement
নেতিবাচক মনোভাব: আত্মহত্যার নেতিবাচক দিকগুলো সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা এবং দৃঢ় বিশ্বাস মানুষকে আত্মহত্যা থেকে দূরে রাখে।
প্রিয়জনের সান্নিধ্য: প্রিয়জনের সান্নিধ্য মানুষকে একাকিত্ববোধ থেকে দূরে সরিয়ে রাখে, যা আত্মহত্যার ঝুঁকি হ্রাস করে।
মানসিক দৃঢ়তা: সমস্যা মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়ানোর মানসিক দৃঢ়তা মানুষকে আত্মহত্যার ভাবনা থেকে দূরে রাখে।
সরঞ্জাম সহজে না পাওয়া: আত্মহত্যার সরঞ্জাম দুষ্প্রাপ্য হলে আত্মহত্যার ঝুঁকি কমে যায়।
Advertisement
মানসিক ও শারীরিক সুস্বাস্থ্য: মানসিক ও শারীরিক সুস্বাস্থ্য আত্মহত্যার ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে দেয়।
লেখক: শিক্ষার্থী, ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
পড়ুন: আত্মহত্যা সম্পর্কিত খবরগুলো
এসইউ/পিআর