মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার বরমচল এলাকায় সিলেট থেকে ঢাকাগামী উপবন এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার তদন্তে আঞ্চলিক ও বিভাগীয় কর্মকর্তা পর্যায়ের সদস্যদের নিয়ে পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে।
Advertisement
উভয় তদন্ত কমিটিকে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আঞ্চলিক প্রধান পর্যায়ের কর্মকর্তাদের তালিকা১. চিফ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (পূর্ব) মো. মিজানুর রহমান (আহ্বায়ক)২. চিফ ইঞ্জিনিয়ার (পূর্ব) আ. জলিল (সদস্য)।৩. চিফ অপারেটিং সুপারিটেনডেন্ট (সিওপিএস) সুজিত কুমার (সদস্য)।৪. চিফ সিগনাল অ্যান্ড টেলিকম অফিসার (পূর্ব) ময়নুল ইসলাম (সদস্য)।
এছাড়া বিভাগীয় কর্মকর্তা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের তালিকা১. মো. ময়নুল ইসলাম, ডিটিও, কমলাপুর, ঢাকা (আহ্বায়ক)।২. শাহ সুফী নূর মোহাম্মদ, ডিএমই (পূর্ব), চট্টগ্রাম (সদস্য)।৩. ডা. আ. আহাদ, ডিএমও, কমলাপুর, ঢাকা (সদস্য)।৪. আবু হেনা মোস্তফা আলম, ডিএসটিই, কমলাপুর, ঢাকা (সদস্য)।৫. আহসান জাবির, ডিইএন-২, ঢাকা (সদস্য)।
Advertisement
এর আগে রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কুলাউড়ার বরমচাল স্টেশনের পাশে সিলেট থেকে ঢাকাগামী উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের কয়েকটি বগি ছিটকে পড়ে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক ছয়জনের মরদেহ উদ্ধারের কথা জানানো হলেও সোমবার সকালে পুলিশ চারজনের মরদেহ উদ্ধারের কথা জানায়।
দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে আর্থিক সাহায্য করা হবে বলে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন। এছাড়া আহতদের চিকিৎসার জন্য রেলমন্ত্রী সার্বক্ষণিক খোঁজ রাখছেন।
এমইউএইচ/বিএ/এমএস
Advertisement