ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় বেলজিয়ামের এন্টারপেন শহরে স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়। বেলজিয়াম-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ ক্লাবের (বিবিএফসি উদ্যোগে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি রত্না খান তমা।
Advertisement
কোষাধ্যক্ষ রুজিনা মমো, সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক নিলা নুশরাত। সার্বিক সহযোগিতা করেন সংগঠনের ১ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারজানা আক্তার রিমা। ২ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিগার সুলতানা।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন আগত অতিথিরা। বলেন, হাজার বছরের সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতির উত্তরাধিকারী আমরা। খাদ্য রসিক বাঙালি প্রাচীনকাল থেকে প্রধান খাদ্যের পরিপূরক মুখরোচক অনেক খাবার তৈরি করে আসছে। তবে পিঠা সর্বাধিক গুরুত্বের দাবিদার।
আরও বলেন, শুধু খাবার হিসেবেই নয় বরং লোকজ ঐতিহ্য এবং নারী সমাজের শিল্প নৈপুণ্যের স্মারক রূপেও পিঠা বিবেচিত হয়। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে আছে পিঠা। যখনই পিঠা-পায়েস, পুলি কিংবা নাড়ুর কথা উঠে তখনি যেন শীত ঋতুটি আমাদের চোখে ও মনে ভেসে ওঠে।
Advertisement
প্রতি শীতেই গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে শুরু হয় পিঠা পুলির উৎসব। কমিনিটির নেতাদের মতো এ ধরনের আয়োজন শুধু নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাবে তা নয়, ভিনদেশিদের কাছেও দেশেও সংস্কৃতি তুলে ধরা মানেই বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে তুলে ধরা।
এমআরএম/এমকেএইচ