দিনের শুরুটা হয় যার হাত ধরে সেটি হলো আমাদের টুথব্রাশ। দাঁত পরিষ্কারের জন্য টুথব্রাশের বিকল্প ভাবা যায় না। চিকিৎসকদের মতে, একটি ব্রাশ এক থেকে দেড় মাসের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। তাই টুথব্রাশ ফেলে না দিয়ে ঘরোয়া কিছু কাজে ব্যবহার করুন। যা আপনার প্রতিদিনকার পরিশ্রমও কমাবে, আবার প্রয়োজনীয় কাজটুকুও সেরে ফেলা যাবে সহজেই।
Advertisement
আরও পড়ুন: পারফিউমের ঘ্রাণ দীর্ঘসময় রাখবেন যেভাবে
বাড়ির কম্পিউটারে কি বোর্ডে মাঝে মাঝেই জমে যায় ধুলো। কখনোবা আটকে থাকে কিছু কণা। কাপড় দিয়ে সেসব পরিষ্কার করা যায় না। পুরনো টুথব্রাশের সাহায্যে সহজেই পরিষ্কার করুন কি বোর্ড।
জুতা পরিষ্কার করার ক্ষেত্রেও কাজে লাগাতে পারেন পুরনো ব্রাশ। জুতায় নানা খাঁজে জমে থাকা ধুলো সহজেই ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার সম্ভব।
Advertisement
কল বা বেসিনের গা পরিষ্কার করতে ব্যবহার করুন ব্রাশ। ভিনিগার বা লেবুর রস মিশিয়ে নিন ব্রাশে। এবার হাতের চাপে কিছুটা ঘষলেই উঠে যাবে এই দাগ। বাড়ির টাইলস পরিষ্কার করতেও একই পদ্ধতি গ্রহণ করুন।
শীতে ঠোঁট ফাটার সমস্যা দূর করতে হাতের কাছে রাখুন পুরনো টুথব্রাশ। শুকনো টুথব্রাশ হালকাভাবে ঠোঁটের উপর ঘষুন। এতে মৃতকোষ ঝরে যাবে।
বাড়ির চিরুনি পরিষ্কার করতে ব্যবহার করুন টুথব্রাশ। ব্রাশে সাবান লাগিয়ে চিরুনিতে ঘষলে সহজেই পরিষ্কার হবে।
সূক্ষ্ম নকশার ধাতব কোনো গয়না বা মূর্তি পরিষ্কার করতে সাহায্য নিন ব্রাশের। নানা খাঁজে পৌঁছে সহজেই তা পরিষ্কার করবে।
Advertisement
আরও পড়ুন: সর্দিতে নাক বন্ধ? জেনে নিন সারানোর উপায়
বাড়ির গ্রিলের কারুকাজে সূক্ষ্ম নকশা আছে? কাপড়ের পক্ষে সেই খাঁজ অবধি পৌঁছে তার ধুলো পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রেও সাহায্য নিন টুথব্রাশের।
এইচএন/পিআর