অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রস্তাবিত ২০১৮-১৯ বাজেট বক্তব্যে জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরে ফসলের ২২টি নতুন জাত ও ২১টি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা আছে। গবেষণার মাধ্যমে উপযুক্ত প্রযুক্তি ও ফসলের জাত উদ্ভাবন এবং হস্তান্তরের কাজ চলছে।
Advertisement
প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবণতার প্রভাব মোকাবেলার জন্য শস্য নিবিড়তা বৃদ্ধিসহ স্বল্প-জীবনকাল-সম্পন্ন ফসল উৎপাদনের দিকে নজর দেয়া হচ্ছে।
খরা-লবণাক্ততা-তাপ-সহিষ্ণু ধান, তাপ-সহিষ্ণু গমের জাত উদ্ভাবন এবং তা জনপ্রিয় ও সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। আবাদযোগ্য জমি ক্রমশ কমতে থাকা সত্ত্বেও আমাদের কৃষিবান্ধব নীতিকৌশল ও কর্মসূচি গ্রহণের ফলে কৃষিখাতের উৎপাদন বহুলাংশে বেড়েছে। কৃষি ভর্তুকি, সার-বীজসহ অন্যান্য কৃষি উপকরণ প্রণোদনা ও সহায়তা কার্ড, সেচ সুবিধা ও খামার যান্ত্রিকীকরণ, শস্য বহুমুখীকরণ ও বিপণন, কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা ইত্যাদি সফল কার্যক্রমসমূহ আমরা প্রয়োজনীয় মাত্রায় অব্যাহত রাখবো।
তবে, প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে এক্ষেত্রে দক্ষতা আরও বাড়ানো হবে। ইতোমধ্যে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নগদ আর্থিক সহায়তা সরাসরি কৃষকের কাছে পৌঁছানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ডধারী কৃষকদের তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে।
Advertisement
এফএইচএস/পিআর