কোরীয় দ্বীপে আর কোনো যুদ্ধ হবে না। এখান থেকেই শান্তির নতুন সূচনা হলো। যৌথ এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, কোরীয় দ্বীপে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণে সম্মতি জানিয়েছেন দুই কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। তারা কোরীয় দ্বীপে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিও সম্মতি জানান।
Advertisement
১৯৫৩ সালে কোরিয়া যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর থেকে যে সামরিক রেখা এই উপদ্বীপকে বিভক্ত করে রেখেছে, উত্তর কোরিয়ার প্রথম নেতা হিসেবে ওই রেখা পেরিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার মাটিতে পা রাখেন কিম জং-উন। সেখানে তাকে স্বাগত জানান দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জ্যা-ইন।
এরপর একটি নীল ফুটওভার ব্রিজে বসে খোশগল্পে মেতে ওঠেন তারা। সে সময় তাদের আশেপাশে আর কেউ ছিল না। গাছের ছায়ার নিচে চা পান করতে করতে দু'জনকে বেশ অন্তরঙ্গভাবে আলাপ করতে দেখা যায়। চারপাশে পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে ওঠে।
তাদের ওই বৈঠকের পরই এক বিবৃতিতে দুই নেতার পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে সম্মতির কথা জানানো হয়।
Advertisement
টিটিএন/পিআর