স্বাস্থ্যকর খাবার হিসাবে ছোলার বেশ সুনাম। এটি খুব মুখরোচক এবং স্বাস্থ্যকর। পেটেও অনেকক্ষণ থাকে। সাধারণত ২ প্রকারের ছোলা পাওয়া যায়। দেশি ছোলা ও কাবুলি ছোলা। দেশি ছোলা আকারে কিছুটা ছোট, একটু কালচে রং আছে এবং অপেক্ষাকৃত শক্ত। কাবুলি ছোলা আকারে একটু বড়, রং একটু উজ্জ্বল এবং দেশি ছোলার চেয়ে একটু নরম।
Advertisement
আরও পড়ুন: সিগারেট ছাড়তে চাইলে যা খাবেন
ছোলা অনেক পুষ্টিকর। এটি আমিষের একটি উল্লেখযোগ্য উৎস খাবার। ছোলায় আমিষের পরিমাণ মাংস বা মাছের আমিষের পরিমাণের প্রায় সমান থাকে। তাই খাদ্য তালিকায় ছোলা থাকলে মাছ মাংস পরিমাণে কম থাকলেও সমস্যা নেই।
ছোলাকে মাছ বা মাংসের বিকল্প হিসাবেও ভাবা যেতে পারে কারণ ছোলার ডাল, তরকারিতে ছোলা, সেদ্ধ ছোলা ভাজি, ছোলার বেসন- নানান উপায়ে ছোলা খাওয়া যায়।
Advertisement
ছোলা প্রোটিনযুক্ত একটি খাবার। বাদামের মতো ছোলাতে থাকা এই প্রোটিন দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে।ছোলা অবশ্য দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি খোসা যুক্ত আরেকটি খোসা মুক্ত। এর মধ্যে খোসাযুক্ত ছোলা বেশি ভালো।
আরও পড়ুন: ধনেপাতা কেন খাবেন
খোসাযুক্ত ছোলার মধ্যে ভিটামিন, আঁশ, প্রোটিন- তিনটিই থাকে। তবে বাদামের তুলনায় এতে ফ্যাট কম থাকে।
যারা ওজন কমানো ও পেশি সুষম গঠন করতে চায়, তাদের জন্য খাবার হিসেবে ছোলা অনেক ভালো। কাঁচা, সেদ্ধ ও রান্না-তিনভাবেই খাওয়া যায়। এর মধ্যে কাঁচা ছোলায় ভিটামিন বি সবচেয়ে বেশি থাকে। যেটি শরীরের জন্য অনেক ভালো।
Advertisement
এইচএন/আরআইপি