অস্ট্রেলিয়ার সিনেটের প্রেসিডেন্ট স্টিফেন পেরি বলেছেন, তার যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব আছে অর্থাৎ দ্বৈত নাগরিকত্বের খবর নিশ্চিত হলে তিনি অবশ্যই পদত্যাগ করবেন।
Advertisement
এর আগে দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকায় অস্ট্রেলিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী বার্নবি জয়েস এবং আরো চার রাজনীতিবিদকে অযোগ্য ঘোষণা করে দেশটির একটি আদালত। নির্বাচনে অংশ নেয়ার সময় তাদের দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিল। পেরির বাবা একজন ব্রিটিশ নাগরিক। উত্তরাধিকার সূত্রেই তিনি ব্রিটেনের নাগরিকত্ব পেয়েছেন। ব্রিটিশ হোম অফিসের তরফ থেকে নিশ্চিত হওয়ার পর এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, তিনি ভারাক্রান্ত মনেই পদত্যাগের বিষয়ে এমন ঘোষণা দিলেন। অস্ট্রেলিয়ার সংবিধানে দ্বৈত-নাগরিকদের নির্বাচনে অংশ নেয়ার ওপরে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার সিনেটের উচ্চকক্ষে সভাপতিত্ব করা, নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
পেরিসহ এ পর্যন্ত তিনজন সরকারি কর্মকর্তাকে দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে চাকরি হারাতে হচ্ছে। এই তালিকায় রয়েছেন উপ-প্রধানমন্ত্রী বার্নবি জয়েস এবং আঞ্চলিক উন্নয়ন মন্ত্রী ফিওনা নাস।
Advertisement
টিটিএন/পিআর