বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে প্রায় আধাঘণ্টা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ছিল হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। রোববার বিকেলের দিকে হঠাৎ করে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের।
Advertisement
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটও আটকা ছিল বলে অভিযোগ করেছেন ভোগান্তিতে পড়া যাত্রীদের। তবে এমন ঘটনার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকে পড়া যাত্রীরা জানান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট নেপাল থেকে বিমানবন্দরে অবতরণের পর ইমিগ্রেশনের সময় আটকে পড়তে হয় যাত্রীদের। প্রায় আধাঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন থাকে বিমানবন্দর। যে কারণে যাত্রীদের ইমিগ্রেশনে আটকে থাকতে হয়।
জানতে চাইলে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা রাশেদা সুলতানা জাগো নিউজকে বলেন, বিমানবন্দরে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। কে কী অভিযোগ করেছে আমরা জানি না। আমাদের বিদ্যুত চলে গেলে বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। দুটি বৈদ্যুতিক কানেকশনের পাশাপাশি জেনারেটরের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেন তিনি।
Advertisement
তবে যোগাযোগ করা হলে ইমিগ্রেশন পুলিশের ডিউটি অফিসার মুকিত হাসান খান জাগো নিউজকে বলেন, ‘শাহজালাল বিমানবন্দরে দুটি বিদ্যুতের লাইন। একটি লাইনে বিদ্যুৎ ছিল না। যে কারণে ৩টা ৫৪ মিনিট থেকে ৪টা ২০ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। এ সময় যাত্রীদের কিছু সময় অপেক্ষায় থাকতে বলা হয়।
এতে কোনো বিমানের ফ্লাইট কিংবা যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি।
জেইউ/এনএফ/এমএস
Advertisement