আমার ছেলে আমাকে চাকরিতে যোগদানের আগেই বাংলাদেশ ব্যাংক দেখিয়ে বলেছিল, মা খুব শিগগিরই এখানে জয়েন করবো। তুমি দোয়া করো। আমিও তো ওকে মন থেকে দোয়া করেছিলাম। কিন্তু রাক্ষুসে রাজনীতির শিকার হয়ে তাকে লাশ হতে হলো। আমার ছেলের খুনিরা কি গ্রেফতার হবে না।বেলা সোয়া ২টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গের সামনে বসে কান্নায় ভেঙে পড়েন। ছেলে ছাত্রলীগ নেতা দিয়াজ ইরফান চৌধুরীর জন্য আহাজারি করছিলেন মা জাহিদা আমিন চৌধুরী।তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, আমার ছেলের খুনিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ জেনে শুনেও তাদের গ্রেফতার করছে না। পুলিশের এহেন নিষ্ক্রিয়তার কারণে আমার পরিবারের অন্য সদস্যরাও খুন হতে পারে।মর্গের ভিতরে দিয়াজের ময়নাতদন্ত করছিলেন ঢামেক ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ। তিনি বলেন, দিয়াজ আত্মহত্যা করেনি। তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। সুষ্ঠু বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।এমইউ/বিএ/পিআর
Advertisement