মশার প্রকারভেদএকদিন একজন শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলেন-শিক্ষক : বলো তো মশা কত প্রকার?ছাত্র : মশা আট প্রকার।শিক্ষক : মশা আবার আট প্রকার হয় কীভাবে?ছাত্র : ১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশা বলে।৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে এডিস মশা বলে।৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খ মশা বলে।****বনের রাজা কেচিতাকে দেখে এগিয়ে গেল সিংহ। জিজ্ঞেস করল-সিংহ : বনের রাজা কে?চিতা : কে আবার! আপনি।বানরকে দেখে একই প্রশ্ন করল সিংহ-সিংহ : বনের রাজা কে?বানর : কে আবার! আপনি।বনের সব পশুকে এ প্রশ্ন করে সিংহ একই উত্তর পেল। বাকি ছিল শুধু হাতি। তার কাছে গিয়ে জানতে চাইল-সিংহ : বনের রাজা কে?কোনো উত্তর না দিয়ে হাতি সিংহকে শুঁড়ে পেঁচিয়ে তুলে আছড়ে ফেলল মাটির ওপর। সিংহ সম্বিৎ ফিরে পাওয়ার আগেই আবারও একই কাজ করল হাতি। দৌড়ে একটু দূরে সরে গিয়ে সিংহ বলল-সিংহ : এত খ্যাপার কী আছে! উত্তর জানো না, তা বললেই পারতে!****কাকার সাথে পালাইছেকাশেমের বাবা বিদেশ থেকে দেশে এসেছে-বাবা : কাশেম তোর মা কই?কাশেম : আব্বা, মা তো কুদ্দুস কাকার সাথে পালাইছে!বাবা : হারামজাদা! আমারে কস নাই ক্যান?কাশেম : ভাবছিলাম, আপনারে সারপ্রাইজ দিমু...****ডিভোর্সের কাগজপত্রনারী : আমি তোমাকে...পুরুষ : আমিও তোমাকে...নারী : সত্যি?পুরুষ : হ্যাঁ।নারী : আমি বহুদিন ধরে স্বপ্ন দেখছি এই দিনটার জন্য।পুরুষ : জীবনে এর চেয়ে তীব্রভাবে আর কিছু চাইনি।নারী : তোমার বাসা থেকে সবাই রাজি হবে তো?পুরুষ : আমার পক্ষের কাউকে নিয়ে চিন্তার কিছু নাই, এখন তোমার দিকের সবাই মানলেই হলো।নারী : আমার পক্ষের সবাই তো আগে থেকেই রাজি।পুরুষ : চমৎকার!নারী : অবশেষে তুমি আর আমি...পুরুষ : চলো, যাওয়া যাক।নারী : চলো...অতঃপর তারা চলল ডিভোর্সের কাগজপত্র জমা দিতে...এসইউ/আরআইপি
Advertisement