খাগড়াছড়ির পানছড়িতে গত ২/৩ বছর ধরে যখন জিপিএ-৫ এর খরা চলছিল তখন পুনঃনিরীক্ষার মাধ্যমে নিজের কাঙ্খিত ফলাফল জিপিএ-৫ পেয়ে পানছড়ির মুখ রক্ষা করেছে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র মো. হেলাল উদ্দিন। ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে হেলাল উদ্দিন মোটেও সন্তুষ্ট হতে পারেনি। ৪.৯৪ পেয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে গণিত বিষয়ে পুনঃনিরীক্ষার আবেদন জানায় সে। আর তাতেই মিলল তার কাঙ্খিত ফল। তার জিপিএ-৫ প্রাপ্তির ফলে পানছড়ির হতাশ অভিভাবক মহলে আনন্দের ঝিলিক ছড়িয়ে পড়েছে। পানছড়ি বাজারের ক্ষুদ্র মাছ ব্যবসায়ী মো. আবদুল আজিজ ও জাহানারা বেগমের ছেলে হেলাল উদ্দিন। ছেলের ফলাফলে খুশিতে আত্মহারা মা-বাবাসহ পরিবারের অন্যরা। জিপিএ-৫ পাওয়ার ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী মেধাবী হেলাল জানায়, বোর্ডের ভুলে আমি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ি। অবশেষে আমি আমার কাঙ্খিত ফল পেয়েছি।বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র মো. হেলাল উদ্দিন চট্টগ্রাম মহসিন কলেজ বা চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের মতো ঐতিহ্যবাহী কলেজে ভর্তি হয়ে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে চায়। মুজিবুর রহমান ভুইয়া/এফএ/এবিএস
Advertisement