ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবা পরিদর্শনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০২:৩৮ পিএম, ১০ এপ্রিল ২০২৪

ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনা হচ্ছে কি না, তা দেখতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে হঠাৎ পরিদর্শনে যান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

বুধবার (১০ এপ্রিল) সকালে ঈদ ছুটিকে কেন্দ্র করে দেশের স্বাস্থ্যসেবা যাতে বিঘ্নিত না হয়, সেজন্য অপ্রত্যাশিতভাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতাল দুটি পরিদর্শন করেন।

এ সময় ডা. সামন্ত লাল সেন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি সেবা বিভাগ, বিভিন্ন ওয়ার্ড এবং কিচেনসহ জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সিসিইউ (করোনারি কেয়ার ইউনিট) পরিদর্শন করেন। পাশাপাশি হাসপাতালে সেবা নিতে আসা ও চিকিৎসারত রোগী এবং তাদের আপনজনদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের চিকিৎসা পেতে কোন প্রকারের অসুবিধা হচ্ছে কি না জানতে চান। কোন অভিযোগ থাকলে নির্ভয়ে জানাতে বলেন। স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসা রোগীরা হাসপাতাল দুটির চিকিৎসা সেবা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।

ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবা পরিদর্শনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী

আরও পড়ুন:

ঈদের ছুটিতে আকস্মিক হাসপাতাল পরিদর্শনে যাবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতাল দুটিতে দায়িত্বরত চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।

ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবা পরিদর্শনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী

তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রতি ঈদের ছুটিতে একটা অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায় যে, হাসপাতালে ডাক্তার থাকে না, নার্স থাকে না। সেবা নিতে আসা রোগীরা চিকিৎসা পায় না৷ এবার এটা হতে দেওয়া যাবে না৷ গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময়ও আমি নিশ্চিত করে বলেছি, এই ঈদ ছুটিতে স্বাস্থ্য সেবার কোন ব্যত্যয় ঘটবে না। আপনাদের দায়িত্বশীল হয়ে কাজ করতে হবে। চিকিৎসক রোগীদের মধ্যে সম্পর্ক মজবুত করতে হবে। আপনারা নিষ্ঠার সঙ্গে সেবা দিয়ে যান, আপনাদের বিষয়গুলোও আমি দেখবো।

এএএম/জেএইচ/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।