অটিজম চিকিৎসায় ইনডোর সেবা চালু


প্রকাশিত: ০১:২৩ পিএম, ০৬ মার্চ ২০১৭

অটিজম ও অন্যান্য নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার’র জন্য মানসম্মত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সোমবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আট শয্যার ‘ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিজঅর্ডার এন্ড অটিজম (ইপনা)’র ইনডোর চিকিৎসা চালু হয়েছে।

এদিন সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ই-ব্লকের তৃতীয় তলায় ইপনা’র উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি (উপাচার্য) অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা, বর্তমান কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল, ইপনা’র প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহীন আকতার, শিশু নিউরোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান, শিশু কিডনী বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান, পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আব্দুল্লাহ আল হারুন, শিশু কিডনী বিভাগের অধ্যাপক ডা. গোলাম মাঈনুদ্দিন প্রমুখ।

উদ্বোধনী বক্তব্যে অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক আগ্রহ এবং তার সুযোগ্য কন্যা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা হোসেন ওয়াজেদের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফসল ইপনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অটিজম এবং অন্যান্য নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত শিশু রোগী ও তাদের পরিবারের সেবায় সর্বদা পাশে রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

তিনি আরো বলেন, এই সেবার পরিধি বিস্তৃত করার লক্ষ্যে ইপনা’র নিজস্ব ইনডোর সেবা চালু করা ছিল সময়ের দাবি। এর মাধ্যমে দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আগত রোগী ও তাদের পরিবারসমূহ প্রয়োজনীয় সেবা ও পরামর্শ পাবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহীন আখতার শুভেচ্ছা বক্তব্যে ইপনা প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সুযোগ্য কন্যা সায়মা হোসেন ওয়াজেদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং আগামী এক বছরের মধ্যে ইপনার নিজস্ব ভবনে ইনডোর সার্ভিসের বেড সংখ্যা ৩০-এ উন্নীত করার কথা উল্লেখ করেন।

এমইউ/এমএআর/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।