সুফিয়া কামালের প্রয়াণ
মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
২০ নভেম্বর ২০২২, রোববার। ০৫ অগ্রহায়ণ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সুফিয়া কামাল
আধুনিক বাংলাদেশের নারী প্রগতি আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব। পুরো নাম সৈয়দা সুফিয়া কামাল। ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর পরিবারসহ ঢাকায় চলে আসেন। ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। স্বাধীন বাংলাদেশে নারীজাগরণ ও সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে উজ্জ্বল ভূমিকা রাখেন। ১৯৯৯ সালের ২০ নভেম্বর মারা যান তিনি। মৃত্যুর পর পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। বাংলাদেশি নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম এই সম্মান লাভ করেন। পাকিস্তান সরকারের তমঘা-ই-ইমতিয়াজ, বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, বেগম রোকেয়া পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার লাভ করেছেন।
ঘটনা
১৮১৫- ফ্রান্স, ব্রিটেন, অস্ট্রিয়া, প্রুশিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে দ্বিতীয় প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষর।
১৮১৮- ভেনেজুয়েলা স্পেনের শাসনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
১৯১৭- ইউক্রেনকে প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১৯৪০- হাঙ্গেরি ত্রিদলীয় চুক্তি স্বাক্ষরকারী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে অক্ষশক্তির অন্তর্ভুক্ত হয়।
১৯৪৫- ন্যুরেমবার্গ আন্তর্জাতিক বিচারালয়ে নাৎসি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু।
জন্ম
১৭৫০- ভারতীয় স্বাধীনতাকামী বীরপুত্র টিপু সুলতান।
১৯২০- বাংলা চলচ্চিত্র ও নাট্যজগতের খ্যাতিমান অভিনেতা কালী বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৯৩২- বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ ও ভাষাসৈনিক সুফিয়া আহমেদ।
১৯৬৩- ফীল্ডস মেডাল বিজয়ী কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক টিমোথি গাওয়ারস।
মৃত্যু
১৯১০- খ্যাতিমান রুশ লেখক লিও তলস্তয়।
১৯৩৯- লোকসাহিত্য বিশারদ ও বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকার দীনেশচন্দ্র সেন।
১৯৮৪- কবি ফয়েজ আহমদ।
২০১০- বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা ও সেক্টর কমান্ডার মীর শওকত আলী।
দিবস
বিশ্ব শিশু দিবস
কেএসকে/এমএস