আহমদ ছফার জন্ম

ফিচার ডেস্ক
ফিচার ডেস্ক ফিচার ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৮:২৫ এএম, ৩০ জুন ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

৩০ জুন ২০২২, বৃহস্পতিবার। ১৬ আষাঢ় ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

ঘটনা
১৭৫৭- বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা ত্রিশ হাজার সেনা নিয়ে ইংরেজ অধিকৃত কোলকাতা দখল করেন।
১৭৫৭- নবাব সিরাজউদ্দৌলার পত্নী ও কন্যাসহ পালিয়ে যাওয়ার সময় পথিমধ্যে রাজমহলে রাত কাটাতে গিয়ে তিনি ধরা পড়েন।
১৮৫৫- ব্রিটিশবিরোধী সাঁওতাল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।
১৯৭১- মুক্তিযোদ্ধারা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে নীলমনিগঞ্জ, হালসা ও আলমডাঙ্গা রেললাইন বিষ্ফোরকের সাহায্যে উড়িয়ে দিয়ে পাকসেনাদের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
২০১১- বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ হয়।

জন্ম
১৯৩৯- মেক্সিকোর তরুণ প্রজন্মের শীর্ষসারির কবি, উপন্যাসিক, নাট্যকার, ছোটগল্পকার, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক হোসে এমিলিও পাচেকো।
১৯৪৩- বাংলাদেশি লেখক, চিন্তক ও ঔপন্যাসিক আহমদ ছফা। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে জন্ম তার। জাতীয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক ও সলিমুল্লাহ খানসহ আরও অনেকের মতে, মীর মশাররফ হোসেন ও কাজী নজরুল ইসলামের পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাঙালি মুসলমান লেখক হলেন আহমদ ছফা। তার লেখায় বাংলাদেশি জাতিসত্তার পরিচয় নির্ধারণ প্রাধান্য পেয়েছে। ১৯৯৩ সালে বাংলা একাডেমির সাদত আলী আখন্দ পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। ২০০২ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে সাহিত্যে মরণোত্তর একুশে পদক প্রদান করেন।
১৯৮৫- মার্কিন সাঁতারু এবং ২৩ টি অলিম্পিক স্বর্ণ পদক বিজয়ী মাইকেল ফেলপস।

মৃত্যু
১৭১৭- বাংলার প্রথম নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ।
১৯৫৯- খ্যাতনামা বাঙালি অভিনেতা ও নাট্যাচার্য শিশিরকুমার ভাদুড়ী।
১৯৬২- তিনি ছিলেন বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলামের পত্নী প্রমীলা নজরুল।
১৯৭৪- তিনি ছিলেন মার্টিন লুথার কিং এর মা এ্যালবার্ট কিং।

দিবস
আন্তর্জাতিক রবীন্দ্রকাব্যপাঠ দিবস।

কেএসকে/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।