আতাউর রহমানের জন্ম ও নীলিমা ইব্রাহিমের প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক
ফিচার ডেস্ক ফিচার ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:১১ পিএম, ১৮ জুন ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

১৮ জুন ২০২২, শনিবার। ৪ আষাঢ় ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

ঘটনা
১৯৪৪- সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে আজাদ হিন্দ ফৌজ ব্রিটিশ শাসনের হাত থেকে মুক্তির সংগ্রাম শুরু করে।
১৯৭২- বঙ্গবন্ধু সুপ্রিমকোর্ট উদ্বোধন করেন।
১৯৯৯- ২৯ বছর পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠান।
২০০৪- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান।

জন্ম
১৮৭৫- স্বশিক্ষিত খ্যাতিমান ভারতীয় চিত্রশিল্পী সুনয়নী দেবী।
১৯০৬- স্বাধীনতা সংগ্রামী অনিলকুমার দাস।
১৯৪১- বাংলাদেশি মঞ্চ ও টেলিভিশন অভিনেতা ও মঞ্চনাটক নির্দেশক আতাউর রহমান। ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) নোয়াখালী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। পরে ১৯৬৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিষয়ে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরবর্তী মঞ্চনাটক আন্দোলনের অগ্রদূত।মঞ্চনাটকে তার অবদানের জন্য তিনি ২০০১ সালে একুশে পদক এবং ২০২১ সালে সর্বোচ্চ জাতীয় সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হন। ২০২১ সালে পেয়েছেন স্বাধীনতা পুরস্কার।
১৯৫০- বাংলাদেশি সাংবাদিক মাহফুজ আনাম।
১৯৮৭- পাকিস্তানি বংশোদ্ভুত একজন ইংরেজ ক্রিকেটার মঈন আলী।

মৃত্যু
১৯৩৬- বিখ্যাত রুশ সাহিত্যিক মাক্সিম গোর্কি।
১৯৮০- খ্যাতনামা প্রকাশক গোপালদাস মজুমদার।
১৯৮৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, গীতিকার,সংগীতকার,গল্পকার, ঔপন্যাসিক অভিনেতা হীরেন বসু।
২০০২- বাঙালি শিক্ষাবিদ নীলিমা ইব্রাহিম। খুলনার বাগেরহাটে জমিদার প্রফুল্ল রায় চৌধুরী ও কুসুম কুমারী দেবীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে কলা ও শিক্ষার উপরে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন, পরবর্তীতে ১৯৪৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যের এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৫৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে ডক্টরেটও অর্জন করবেন। ১৯৫৬ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৭২ সালে অধ্যাপক পদে উন্নিত হন। তিনি ১৯৬৯ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, ১৯৯৬ সালে বেগম রোকেয়া পদক, ২০০০ সালে একুশে পদক, ২০১১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা পেয়েছেন।
২০০৫- ভারতীয় ক্রিকেটার মুশতাক আলী।

দিবস
আন্তর্জাতিক পিকনিক দিবস।

কেএসকে/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।