শুধু শীতের সময় একটা প্রেমিক চান স্বস্তিকা

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৫:৪৩ পিএম, ০৩ জানুয়ারি ২০২৫
স্বস্তিকা মুখপাধ্যায়

 

শীতকে বলা হয় সবচেয়ে উপভোগ্য ঋতু। শীত পড়া শুরু করলেই গোসল করাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হাস্যরসাত্মক ঘটনা শুরু হয়। বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে যেন আরও বেশি ছড়িয়ে পড়েছে। এবারের শীতে টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখপাধ্যায় তার মনের চাওয়া নিয়ে আলোচনায় এসেছেন।

স্বস্তিকা ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে তার ক্যারিয়ারের ২৫ বছর উপলক্ষ্যে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। এতে এক প্রশ্নের জবাবে স্বস্তিকা বলেন, ‘আমার প্রতিবার বছরের শুরুতে মনে হয়, সারা বছরের জন্য দরকার নেই, কিন্তু এই শীতের সময়টাতে যেন একটা প্রেমিক থাকে।’

শুধু শীতের সময় একটা প্রেমিক চান স্বস্তিকা

স্বস্তিকা আরও বলেন, ‘এটা এই এখন মনে হয়েছে তা নয় কিন্তু। আই হ‌্যাভ অলওয়েজ ফেল্ট দিস (আমি এটি সব সময়ই অনুভব করি), ধরো গত দশ বছর ধরুন এটা মনে হয়েছে। সারাবছর থাকার দরকার নেই। পূজাটা শেষ হয়ে যেই হেমন্ত পড়বে- সেই সময় থেকে বসন্তকাল পর্যন্ত একটা প্রেমিক থাকুক। তারপর না থাকলেও চলবে। প্রতিবারই খুব গরমে প্রেমটা হয়। যখন দরকার তখন থাকে না। যা চাই তা ভুল করে চাই, যা পাই তা চাই না। এটাই জীবনের সত্যি।’

 শুধু শীতের সময় একটা প্রেমিক চান স্বস্তিকা

টালিউগঞ্জের এ অভিনেত্রী কয়েকদিন আগে মুম্বাই থেকে একটি হিন্দি সিনেমার জন্য লুক টেস্ট দিয়ে এসেছেন। তবে সিনেমাটি নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানানি তিনি। তবে একটুকু ইঙ্গিত দিয়েছেন এ নির্মাতার সিনেমা বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে। চলচ্চিত্র বোদ্ধাদের কাছে প্রশংসাও লাভ করছে।

শুধু শীতের সময় একটা প্রেমিক চান স্বস্তিকা

এ সাক্ষাৎকারে স্বস্তিকা জীবনে অভিনেত্রী ছাড়া অন‌্য কিছু হতে চেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে বলেন, ‘অভিনেত্রী না হলে গৃহিণী হতাম। হ্যাঁ, সত্যি! আমি তাই-ই হতে চেয়েছি। আমাদের বাড়িতে, বোন ছিল উপদেশদাতা। সবসময় বলত, চাকরি করব, বাবা-মাকে দেখব। আর আমাকে যদি কেউ জিজ্ঞেস করত, বড় হয়ে কী হবি, আমি বলতাম, মায়ের মতো হব। অনেক সন্তান হবে, আর সংসার করব। ওটা হলে আর অভিনয় করা হত না। কিন্তু অভিনয় না করলে গৃহিণী, কোনো সন্দেহ নেই।’

এমএমএফ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।