নতুন গান নিয়ে আসছেন আসিফ সঙ্গে কনা

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০১:৩৩ পিএম, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সংগীতাঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। ক্যাসেট-সিডির যুগে অডিওতে রাজত্ব করা এই শিল্পী এখনো বেশ দাপুটে। তার মতো করেই গান প্রকাশ করে চলেছেন তিনি। তৈরি করেছেন নিজস্ব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে তার গাওয়া গানের অডিও-ভিডিও সবই পাওয়া যায়।

এদিকে আরেক জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী দিলশাদ নাহার কনা। সিনেমা, নাটক, অ্যালবাম ও বিজ্ঞাপনের জিঙ্গেল থেকে শুরু করে রেডিও-টিভি—সব মাধ্যমেই ভেসে বেড়াচ্ছে তার কণ্ঠ। গত ঈদে ‘তুফান’ সিনেমায় তার গাওয়া ‘দুষ্টু কোকিল’ গানটি দর্শকদের মনে বেশ জায়গা করে নিয়েছে। পুরো গানটি প্রকাশ হয় সিনেমা মুক্তির বেশ কয়েক দিন পর। এটি প্রকাশের পরই শ্রোতারা গানটি সাদরে গ্রহণ করেছেন।

এবার এই দুই জনপ্রিয় শিল্পী বেশ লম্বা সময় পর ফের একসঙ্গে গান করতে চলেছেন। নতুন গানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসিফ আকবর নিয়েই। গতকাল রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) এক ফেসবুক পোস্টে আসিফ আকবর লিখেছেন—বাংলাদেশে যে কোনো ঘটনায় প্রথম আক্রান্ত হয় সাংস্কৃতিক মাধ্যম। সবকিছু চলে— শুধু আমাদের পেশাগত ক্ষেত্র হয়ে যায় নিশ্চল। তবুও থেমে থাকি না, অপেক্ষা করি ভালো সময়ে কখন কাজ করতে পারব! শিল্প সংস্কৃতির মানুষ এ দেশে অনেকটা কলাগাছের ভেলার মতো, রাষ্ট্রীয় বা সামাজিক নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাই নেই।

তিনি বলেন, জুলাই বিপ্লবের আগে ও পরে তিন মাস কেটে গেল। এখনো প্রাণ ফেরেনি আমাদের পেশাগত ক্ষেত্রে। অবশেষে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সাউন্ডটেকের ব্যানারে গাইলাম একটি ডুয়েট গান। স্নেহের দিলশাদ নাহার কনার সঙ্গে অনেক দিন পর গাইলাম। গীতিকবি আহমেদ রিজভী ভাইয়ের কথায় গানটি সুর করেছেন শ্রদ্ধেয় মনোয়ার হোসাইন টুটুল ভাই। সংগীত আয়োজন করেছেন তরুণ ট্যালেন্টেড কম্পোজার সজীব দাস।

আসিফ বলেন, ভীষণরকম ভালোবাসি, টাইটেলে গানটি মেলডি ঘরানার। টুটুল ভাই, রিজভী ভাইয়ের প্রথম রসায়ন; সেই সঙ্গে প্রিয় কনা এবং সজীবের সংযুক্তি পিওর রোমান্টিক গানটিকে প্রাণ দিয়েছে। গানটি আমারও ভালো লেগেছে অনেক। টিকে থাকুক আমাদের ইন্ডাস্ট্রি, জুলাই বিপ্লবের আলোয় আলোকিত হোক সংগীতাঙ্গন। ভালোবাসা অবিরাম।

এমআই/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।