যুক্তরাষ্ট্রে ছেলের বাড়িতে দাওয়াত দিলেন শিল্পী এস আই টুটুল

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৬:৫৬ পিএম, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ছেলে শ্রেয়াসের সঙ্গে এস আই টুটুল। ছবি: শিল্পীর ফেসবুক থেকে

জনপ্রিয় গায়ক এস আই টুটুল এখন যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা। তবে ভক্ত-অনুরাগীদের কাছাকাছি থাকার জন্য তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয়। তিনি প্রায় নিয়মিত বিভিন্ন বিষয় সবার সঙ্গে শেয়ারের জন্য ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেন।

আজ (১৫ সেপ্টেম্বর) তার ফেসবুকে একটি সুখবর দিয়েছেন। ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘শোকর আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের শ্রেয়াস একটা বাড়ি কিনেছে। এটা আমাদের জীবনের একটা অসাধারণ আনন্দের দিন। আপনাদের সময় ও সুযোগ হলে একবার বেড়াতে আসার আমন্ত্রণ রইলো আমাদের এখানে। প্লিজ সবাই দোয়া করবেন আমাদের জন্য। সবার জন্য দোয়া করি, আল্লাহপাক সবাই কে তুমি ভালো রেখ।’

কয়েকদিন আগে টুটুল তার একটি স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন, ‘অনেকেই জানতে চেয়েছেন আমার কথা। আমরা তিন বাপবেটা এখন আমেরিকাতেই থাকি। শ্রেয়াস একটা গাড়ি কোম্পানিতে ডিরেক্টর অব সেলস অ্যান্ড ফাইন্যান্স আর আরশ পড়ছে কিংস হাইস্কুলে গ্রেড নাইন এ।’

পাশাপাশি টুটুল তার নিজের কাজ নিয়ে লেখেন, ‘এখানে আমার নিজের একটা স্টুডিও আছে, যেখানে সব ইকুইমেন্টস হাইলি প্রফেশনাল। আপনাদের সবার জন্য অনেক দোয়া রইলো, আমাদের জন্যে দোয়া করবেন।’ স্ট্যাটাসের সঙ্গে টুটুল ছেলেদের সঙ্গে নিয়ে তোলা কয়েকটি ছবিও প্রকাশ করেছেন।

এস আই টুটুল একাধারে গায়ক, গীতিকার, সংগীত পরিচালক ও সুরকার। শৈশব থেকেই টুটুলে গানের প্রতি অনুরাগ। গানকেই তিনি পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। পিয়ানোর উপর বিশেষ প্রশিক্ষণ নিলেও বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারেন তিনি। টুটুল নিজেই একজন শব্দ প্রকৌশলী।

‘দারুচিনি দ্বীপ’ সিনেমায় সংগীত পরিচালনার জন্য ২০০৭ সালে জাতীয় চলচ্চিত্রে সেরা সংগীত পরিচালক ও ২০১০ সালে সেরা প্লেব্যাক সংগীতশিল্পীর পুরস্কারে ভূষিত হন টুটুল। ‘নিরন্তর’ সিনেমার জন্য ২০০৬ সালে ভারতের চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সংগীত পরিচালক হিসেবে আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন এ শিল্পী।

এমএমএফ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।