২০ বছর পর শওকত আলী ইমন-আঁখি আলমগীর

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০১:২৬ পিএম, ২৮ মার্চ ২০২৪

বাংলা গানের দুই জনপ্রিয় তারকা শওকত আলী ইমন ও আঁখি আলমগীর। নিজেদের মেধা, মনন আর পরিশ্রম দিয়ে সংগীতের এক অনন্য উচ্চতায় অবস্থান করছেন তারা। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ দুজনেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।

আঁখি আলমগীরের কণ্ঠের জন্য শওকত আলী ইমনের সংগীত পরিচালনা মানেই অন্যরকম ধামাকা। ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’, ‘বাবুজি’, ‘শ্যাম পিরিতি’ থেকে সর্বশেষ ‘রাজকুমারী’ তাদের এ গানগুলো শোনেননি- এমন শ্রোতা সম্ভবত খুব কমই পাওয়া যাবে। এ দুই তারকা কিন্তু ডুয়েট গানও করেছিলেন। সেটা ২০ বছর আগের গল্প। সিনেমার গানে কণ্ঠ মিলিয়েছিলেন তারা।

আরও পড়ুন:

২০ বছর পর আবার একসঙ্গে কণ্ঠ মেলালেন আঁখি আলমগীর ও শওকত আলী ইমন। প্লেব্যাকের আগে দুটি গান একসঙ্গে গাইলেও অডিওতে এবারই প্রথম ডুয়েট গাইলেন দুজন।

২০ বছর পর শওকত আলী ইমন-আঁখি আলমগীর

গানের শিরোনাম ‘কফির পেয়ালা’। প্রিয় মানুষটিকে কাছে পাওয়ার আকুলতা কাব্যে সাজিয়েছেন গীতিকবি আশিক মাহমুদ। আকাশ মাহমুদের সুরে গানটির সংগীতায়োজন করেছেন শওকত আলী ইমন। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন শিথিল রহমান। এতে মডেল হয়েছে আঁখি আলমগীর ও শওকত আলী ইমন নিজেরাই।

গানের ভিডিওতে আঁখি ও ইমনকে দেখা যাবে একে অন্যের প্রেমের শ্রোতে ভাসছেন আবার ডুবছেন। গানটি প্রকাশ করছে ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস)।

গানটি নিয়ে শওকত আলী ইমন বলেন, ‘আঁখির সঙ্গে আমার গানের কম্বিনেশনটা দারুণ। দুজনেই চেষ্টা করেছি ভালো একটি গান উপহার দেওয়ার। রোমান্টিক ঘরানার এ গানটি আমার বিশ্বাস শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’

২০ বছর পর শওকত আলী ইমন-আঁখি আলমগীর

আঁখি আলমগীর বলেন, ‘এটি আমার খুব পছন্দের একটি গান। আমি যেমনটি চেয়েছি গানটি ঠিক তেমনই হয়েছে। আমার মনের মতো আরও একটি গান বানিয়েছে ইমন। সেই সাথে কণ্ঠও দিয়েছে সে। এজন্য তাকে ধন্যবাদ। ভিডিওতে আমরা নিজেরাই পারফর্ম করেছি। আমার বিশ্বাস শ্রোতা-দর্শকরা নিরাশ হবেন না।’

ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস) জানায়, আগামী ৩১ মার্চ তাদের ইউটিউব চ্যানলে প্রকাশ করা হবে ‘কফির পেয়ালা’ গানটির ভিডিও। সেই সঙ্গে গানটি শুনতে দেশি ও আন্তর্জাতিক একাধিক অ্যাপ-এও পাওয়া যাবে।

এমআই/এমএমএফ/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।