সংসদ সদস্য পদ থেকে মিমি চক্রবর্তীর ইস্তফা

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭:৫২ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সংসদ সদস্য পদ থেকে মিমি চক্রবর্তীর ইস্তফা

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও রাজনীতিক মিমি চক্রবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাংসদ সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেননি মুখ্যমন্ত্রী।

ব্যস্ততার কারণে আর প্রার্থী হতে চান না, থাকতে চান না রাজনীতিতেও, জানান অভিনেত্রী। সংসদের দুটি কমিটি থেকে ইস্তফার পরই মিমিকে নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে।

আসছে ভারতীয় লোকসভা নির্বাচনের আগে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। এ খবর প্রকাশ্যে আসতেই চলছে বিভিন্নমুখী আলোচনা-সমালোচনা।

আরও পড়ুন: যে কারণে ক্রাচ ব্যবহার করছেন হৃতিক 

জানা যাচ্ছে, যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ নিজেই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে গিয়ে ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছেন। দুদিন আগেই ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছিলেন তিনি। আজ (১৫ ফ্রেব্রুয়ারি) বিধানসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘরে এসে মিমি চক্রবর্তী দেখা করেন।

এরপরই জানা যাচ্ছে, যে মুখ্যমন্ত্রীকে ইস্তফার কথা জানান তিনি। তবে এখনো সেই পত্র গ্রহণ করেননি মুখ্যমন্ত্রী- খবরে এমনটাই জানা গেছে। দুয়েক একদিনের মধ্যেই লোকসভার স্পিকারকেও সেই ইস্তফাপত্র পাঠানো হবে বলে জানা যাচ্ছে।

কিন্তু ভোটের আগে কেন ইস্তফা দিলেন তারকা সাংসদ, সবচেয়ে বড় প্রশ্ন এটাই এখন। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়াতেই জল্পনা তৈরি হয়েছিল, আজ সরাসরি সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন অভিনেত্রী।

এ নিয়ে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। মিমি চক্রবর্তী নিজেও দাবি করেছেন, কাজ করতে গিয়ে তাকে বাধা পেতে হয়েছে বলে, পড়তে হয়েছে সমালোচনার মুখেও।

আরও পড়ুন: ‘মির্জা’ সিনেমার টিজার প্রকাশ্যে

অভিযোগ উঠেছে- সমালোচনা কেবলমাত্র বিরোধীদের থেকেই নয়, এসেছে দলের একাংশের কাছ থেকেও। শোনা যাচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রীকে দুটি কথা জানিয়ে এসেছেন মিমি, প্রথমত তিনি আর ভোটে দাঁড়াতে চান না, দ্বিতীয়ত তিনি আর রাজনীতিতেই থাকতে চান না। তবে এ পদত্যাগের ব্যাপারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো ইতিবাচক উত্তর আসেনি বলেই জানা গেছে।

এমএমএফ/এমএমএফ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।