পাকিস্তানের সেরা ১০ অভিনেত্রী
পাকিস্তানের শোবিজ অঙ্গন বেশ সমৃদ্ধ। দেশটিতে নির্মিত সিনেমা, নাটক মাঝে মধ্যে আলোচনায় চলে আসে। দিন দেশটির শোবিজ অঙ্গন এগিয়ে যাচ্ছে। এবার জেনে নেওয়া যাক পাকিস্তানের শীর্ষ ১০ অভিনেত্রী সম্পর্কে-
মেহউইশ খান: ব্রিটেনের একটি ম্যাগাজিনের বিচারে টানা দুবছর এশিয়ার ‘টপ টেন সেক্সিয়েস্ট’ ওম্যানের তালিকায় ছিলেন পাকিস্তানের সুন্দরী এ অভিনেত্রী। তিনি অভিনয় ছাড়া গানেও সমান পারদর্শী।
মাহিরা খান: ২০০৬ সালে এমটিভি মোস্ট ওয়ান্টেড অনুষ্ঠানের হোস্ট হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তার পর পাকিস্তানের সুন্দরী অভিনেত্রী মাহিরা খানকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। অভিনয়ের পাশাপাশি ভিডিও জকির ভূমিকাতেও তাকে দেখা গিয়েছে।
আয়েজা খান: মডেলিং দুনিয়া থেকে ড্রামা সিরিয়ালে পা দিয়েই একের পর এক অ্যাওয়ার্ড জিতে চলেছেন আয়েজা খান। গত বছরেই লাক্স স্টাইল অ্যাওয়ার্ডে সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতেছেন তিনি।
আরও পড়ুন
সোহাই আব্রো: সমসাময়িককালে পাকিস্তানের প্রতিভাময়ী অভিনেতাদের অন্যতম সোহাই আব্রো। অভিনয় ছাড়াও নৃত্যশিল্পী হিসেবে জনপ্রিয় তিনি।
সাবা কামার: মডেলিং করতে করতে অভিনয়ে পা দিয়েই সাড়া ফেলে দিয়েছেন সাবা কামার। ছোটপর্দায় নানা ধরনের চরিত্রে তার অভিনয় নজর কেড়েছে।
উশনা খান: ছোটপর্দায় ঝড় তোলার পর এবার বড় পর্দা মাতাতে তৈরি কানাডার ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির স্নাতক উশনা খান। ২০১৪ সালে সেরা উঠতি প্রতিভার পুরস্কার পান।
সাজল আলি: মাত্র ২৩ বছর বয়সেই পাকিস্তানের হাইয়েস্ট পেইড অভিনেতাদের অন্যতম সাজল আলি। তিনি সুন্দর অভিনয়ের জন্য একের পর এক সুপারহিট টিভি সিরিয়াল দর্শকদের উপহার দিয়েছেন।
আরও পড়ুন
মায়া আলি: অসাধারণ অভিনয়ে স্ক্রিন মাতাচ্ছেন মায়া আলি। একগুচ্ছ সিরিয়ালে সুন্দরী মায়ায় মুগ্ধ করছে পাকিস্তানের দর্শকদের।
সানা জাভেদ: ছোটপর্দার সিরিয়ালের ব্যস্ত নায়িকা সানা জাভেদ। ২০১১ সালে ডেবিউ ফিল্মের পর নিষ্পাপ মুখের সানা ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের হটেস্ট নায়িকার তালিকায় রয়েছেন।
মাওরা হোসেন: থিয়েটারের মঞ্চ থেকে ভিডিও জকি। টিভি সিরিয়ালের পর সিনেমার পর্দা কাঁপাতে দেরি হয়নি মাওরা হোসেনের। পাকিস্তানের পর বলিউডেও ‘সনম তেরি কসম’ সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন।
এমএমএফ/জেআইএম/জিকেএস
