দ্বীনি কাজের ক্ষেত্রে চিত্রনায়ক ফারুকের সজাগ দৃষ্টি ছিল

উপজেলা প্রতিনিধি উপজেলা প্রতিনিধি কালীগঞ্জ (গাজীপুর)
প্রকাশিত: ০৭:০৫ পিএম, ১৬ মে ২০২৩

চিত্রনায়ক ফারুকের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি দ্বীনি কাজের ব্যাপারেও তার সজাগ দৃষ্টি ছিল। তিনি মসজিদ-মাদরাসার উন্নয়নের খোঁজ-খবর নিতেন। মসজিদ মাদরাসার কল্যাণে তিনি জীবদ্দশায়, যতদিন জীবিত ছিলেন, সুস্থ ছিলেন ততদিন সেগুলোর দিকে নজর রাখতেন।

মঙ্গলবার (১৬ মে) দুপুরে চিত্রনায়ক ফারুক সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তার বাবা আজগর হোসেন পাঠানের ওয়াকফ করা জমিতে প্রতিষ্ঠিত সোম মোজাদ্দেদিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসার সুপারিটেনডেন্ট এ এইচ এম কাওছার আলম এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, চিত্রনায়ক ফারুক সাহেব সোম মোজাদ্দেদিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার জন্মলগ্ন থেকে ওই মাদ্রাসার কাদরিয়া সিসতিয়া লিল্লাহ বডিং ছিল। আর ওই লিল্লা বডিংয়ের সকল ব্যয়ভার তিনি ব্যক্তিগতভাবে বহন করতেন। এছাড়া মাদ্রাসায় যারা এতিম থাকতো, তাদের খাওয়া-দাওয়া, কাপড়-চোপড় ও তাদের খোঁজ-খবর তিনি এবং তার পরিবারের পক্ষে থেকে নিতেন। মাদ্রাসার খোঁজ-খবরও ওনি সব সময় রাখতেন।

মাদ্রাসা সুপার আরও বলেন, নায়ক ফারুক সাহেব যখনই বাড়িতে আসতেন, তখন তিনি মাদ্রাসার মাদ্রাসার শিক্ষকরা কেমন আছেন ও তাদের সুখ-দুঃখের খবর নিতেন। মাদ্রাসার কখন কি প্রয়োজন সেটার ব্যাপারে তিনি সব সময় সজাগ থাকতেন। এছাড়া মাদ্রাসার পাশের বাজারে একটি জমি আছে ৩০ শতাংশ, সেটা তার বাবা আজগর হোসেন পাঠান মাদ্রাসার নামে ওয়াকফ করে দিয়েছেন। সেটার আয় দিয়েই মাদ্রাসা চলতো। সেটার ব্যাপারে তিনি বা তার পরিবার কখনোই হস্তক্ষেপ করতেন না।

আব্দুর রহমান আরমান/এমএমএফ/এএসএম

টাইমলাইন  

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।