আসিফ আকবরের প্রিয়া শাবনূর

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১২:০৯ এএম, ১৭ জানুয়ারি ২০২০

আসিফ আকবর। বাংলা গানের যুবরাজ বলা হয় তাকে। ২০০১ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম গানের অ্যালবাম ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’। অ্যালবামের টাইটেল ট্র্যাকটি দিয়ে রাতারাতি পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা লাভ করেন তিনি।

শ্রোতারা গানটিকে এতটাই পছন্দ করেছিলেন যে প্রত্যেকেই এই অ্যালবামটি সংগ্রহ করে রাখতে গিয়ে একজন শিল্পীর সর্বোচ্চ সংখ্যক অ্যালবাম বিক্রির রেকর্ড উপহার দিয়েছেন আসিফ আকবরকে। গানটির জনপ্রিয়তাকে মাথায় রেখে চলচ্চিত্রও নির্মাণ করেছিলেন শাহাদাৎ হোসেন লিটন। সেই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ঢাকাই ছবির তুমুল জনপ্রিয় জুটি রিয়াজ-শাবনূর। একটি বিশেষ চরিত্রে ছিলেন শাকিব খানও।

ব্যক্তি আসিফেরও খুব প্রিয় এবং আবেগের গান ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’। এখনও অনেকেই প্রশ্ন করেন কে এই প্রিয়া, কার জন্য এই হাহাকারের গান গেয়েছিলেন আসিফ? গানটি প্রকাশের ১৯ বছর পর সেই প্রিয়ার সঙ্গে একটু অন্যরকমভাবেই পরিচয় করিয়ে দিলেন আসিফ।

বৃহস্পতিবার এক স্ট্যাটাসে আসিফ কথা বলেছেন সেই গান নিয়ে। স্ট্যাটাসের সঙ্গে চিত্রনায়িকা শাবনূরের সঙ্গে একটি ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি।

আসিফ আকবর ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমার প্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর, প্রিয় মানুষও শাবনূর। দুজন দুই ভুবনের বাসিন্দা হলেও মাঝে মাঝে দেখা হয়ে যায় বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে। যখনই দেখা হয় আমরা খুব আন্তরিকভাবেই আলাপচারিতায় ব্যস্ত হয়ে যাই। গতকাল সঙ্গীতশিল্পী শান এবং স্নিগ্ধার বিয়েতে আবার দেখা হয়ে গেল, ঝটপট ছবিটা তুলে ফেললাম। শাবনূর অনেক বিশাল অভিনেত্রী হলেও আমার কাছে স্নেহের নূপুর থাকবে সবসময়।

আমার কাছে একটা কমন প্রশ্ন মিডিয়ায় থাকে, আর সেটা হচ্ছে আমি প্রিয়ার সন্ধান পেয়েছি কি না। আমিও বানিয়ে বানিয়ে একটা উত্তর দিয়ে দিতাম। গান লিখেছেন গীতিকার, প্রিয়া হচ্ছে উনার চিন্তার ফসল। আজকে ঐ প্রশ্নটার একটা দফারফা করতেই হচ্ছে। যেহেতু ও প্রিয়া তুমি কোথায় ছবির নায়িকা শাবনূর, তাই প্রিয়া তকমাটা শাবনূরের সঙ্গেই সেঁটে থাকুক। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর এবং প্রিয়া হোক মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। আর যারা প্রিয়াকে অন্যভাবে দেখতে চান তাদের জন্যও স্বাধীনতা রইলো।’

এমএবি/বিএ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।