বাংলাদেশি নেকলেসে আয়ারল্যান্ডে রানার আপ প্রিয়তি

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০২:০৪ পিএম, ১৫ জুলাই ২০১৮

বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া প্রিয়তি দীর্ঘদিন ধরেই আয়ারল্যান্ডে বসবাস করছেন। সেখানে তিনি পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন বিমান চালানো। তবে তারই ফাঁকে অংশ নিয়েছেন অসংখ্য সুন্দরী প্রতিযোগিতায়।

বিদেশের মাটিতে প্রিয়তির অর্জনের ঝুলিটি সমৃদ্ধ হল আরও একবার। প্রিয়তি বুদ্ধিমত্তা ও সৌন্দর্য দিয়ে এরই মাঝে জয় করে করেছেন মিস আয়ারল্যান্ড, মিস আর্থ ইন্টারন্যাশনাল, আইরিশ মডেল অব দ্য ইয়ার ২০১৬, আইরিশ মডেল ইন্টারন্যাশনাল আইকনসহ অসংখ্য খেতাব।

এবার আয়ারল্যান্ডের রেসকোর্সের ‘লেডিস ডে’-তে ‘বেস্ট ড্রেসড লেডি’ খেতাব অর্জন করেছেন প্রিয়তি। আর নির্বাচিত হয়েছেন প্রথম রানারআপ। তার নেকলেসসহ পোশাকের বেশ কিছু ছিলো বাংলাদেশে তৈরি। একজন বাংলাদেশি হয়ে এই খেতাব অর্জনে উচ্ছ্বসিত প্রিয়তি।

তিনি বলেন, ‘এই অর্জন আমার সঙ্গে পুরো দেশবাসীর। আমি আমার পোশাকে আইরিশ ও বাংলাদেশি দুই ফ্যাশানের মিশ্রণ ঘটিয়েছি।’

‘লেডিস ডে’র প্রতিযোগিতাটি কি তার ব্যাখ্যায় প্রিয়তি বলেন, ‘ইউরোপে গ্রীষ্মের উৎসব গুলোর মধ্যে রেইসকোর্স হলো অন্যতম ও বিপুল জনপ্রিয়, আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ড ব্যাপক জনপ্রিয়। বছর ব্যাপী চলে প্রস্তুতি। ৩-৬ দিন চলে এই উৎসব। রেইসকোর্স উৎসব হল দেশ ও বিদেশ থেকে ঘোড়া আসে এই উৎসবের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য , অর্থাৎ ঘোড়া দৌড়ানো প্রতিযোগিতা।

এই ৩-৬ দিনের মধ্যে যেকোনো একদিন হয় লেডিস ডে, যেদিন পুরুষ ও নারীরা সুন্দর, অভিজাত, পরিপাট্ নিজস্ব কৃষ্টি, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে অনুযায়ী পোশাক পরিধান করবে (যেমনটি আমরা দেখি রয়েল পরিবারদের পরতে)। এইদিন শুধু বেস্ট ড্রেসড লেডি প্রতিযোগিতা ই হয় না, বেস্ট ড্রেসড ম্যান ও বেস্ট ড্রেসড কাপল প্রতিযোগিতা ও হয় । তবে মিডিয়া সহ সাধারণ মানুষের 'বেস্ট ড্রেসড লেডি' এর দিকে চোখ থাকে বেশি।’

এলএ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।