দর্শকই ভালো-মন্দের বিচার করেন : নাবিলা

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৩:৫২ পিএম, ১২ মার্চ ২০১৮

টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নাবিলা ইসলাম । বহুমাত্রিক চরিত্রেই অভিনয়ের ডানা মেলে ধরেছেন। প্রতিবারই দর্শকদের সামনে হাজির হয়েছেন ভিন্নমাত্রিক চরিত্র নিয়ে, হয়েছেন প্রশংসিতও নাটক, বিজ্ঞাপন, টেলিছবি সবকিছুতেই রেখেছেন নিজের যোগ্যতার ছাপ। কাজের ব্যস্ততা ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে জাগো নিউজের বিনোদন বিভাগে কথা বললেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ইমরুল নূর।

জাগো নিউজ : দিনকাল কেমন যাচ্ছে? ব্যস্ততা নিয়ে কিছু বলুন...
নাবিলা : ব্যস্ততা বেশ ভালোই। টানা কাজ করতে হচ্ছে। ফ্রি থাকার তেমন কোন সুযোগই পাচ্ছি না। এভাবেই কাজের মধ্য দিয়েই দিন চলে যাচ্ছে।

জাগো নিউজ : সম্প্রতি কী কী কাজ করলেন?
নাবিলা : গেলো ভালোবাসা দিবসের বেশ কিছু ফিকশন করেছি, একটা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র করেছি। একক নাটক, বেশ কিছু ধারাবাহিক নাটকের কাজ করছি এখন। এর মধ্যে মধ্যবর্তিনী,বেসিক আলী, ডি-২০, ভালোবাসার রং এই ধারাবাহিকগুলো করছি। এর পাশাপাশি বিজ্ঞাপন তো আছেই।

জাগো নিউজ : একটা প্রোডাকশনে কাজ করার আগে কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখেন?
নাবিলা : ভালো গল্প ও চরিত্র তো অবশ্যই। ভিন্নধর্মী কিছু খোঁজার চেষ্টা করি। ভালো লাগলে তখনই কাজটা করি।

জাগো নিউজ : গল্প ও চরিত্র কীভাবে বাছাই করেন?
নাবিলা : গতানুগতিক ধারার বাইরে হলেই কাজটি করি। সবরকম চরিত্রতেই অভিনয় করি। যখন যে কাজটি করি, তখন সে চরিত্রটিই ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করি।

Nabila1

জাগো নিউজ : যখন নিজের অভিনয় দিয়ে ভালো সাড়া পান তখন এর প্রতিক্রিয়া টা কি হয়?
নাবিলা : সবসময়ই ভালো কাজের আশা করি। কোন গল্পটা বা আমার কোন কাজটা যে কার কখন কিভাবে ভালো লাগবে এটা নির্ধারণ করার আসলে আমি কেউ না। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে দর্শকের উপর। আমার জায়গা থেকে আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি। দর্শকই ভালো-মন্দ বিচার করেন। তবে যখন ভালো কিছুর জন্য সাড়া পাই তখন অনেক অনুপ্রেরণা পাই। কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা তখন আরো বেড়ে যায়।

জাগো নিউজ : এর মধ্যে পহেলা বৈশাখ বা ঈদের কোন নাটকের শুটিং করেছেন ?
নাবিলা : কয়েকটা নাটকে অভিনয় করেছি, সামনে অনেকগুলো নাটক হাতে আছে বৈশাখ ও ঈদের।

জাগো নিউজ : এত ব্যস্ততার মাঝে পরিবারকে সময় দেন কতটুকু?
নাবিলা : কাজের বাইরের সবটুকু সময় নিজের পরিবারকে দেওয়ার চেষ্টা করি। মাঝেমধ্যে বন্ধুবান্ধবদের সাথে আড্ডা দেই সময় পেলে। ওরকম সময় হয়ে উঠে না তারপরও চেষ্টা করি পরিবারকে সময় দেওয়ার।

এইএন/এমএবি/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।