ভারতীয় রাজনীতিকদের প্রেমকাহিনি (দেখুন ছবিতে)


প্রকাশিত: ১২:১৪ পিএম, ২২ জুলাই ২০১৫

অনেকেই মনে করেন রাজনীতিবিদরা একটু কাটখট্টা ধরনের হয়ে থাকেন। আসলে রাজনীতিবিদ হলেও তাদের মনে যে প্রেম নেই এমন নয়। তাদের মনেও প্রেম আছে। আসুন দেখে নেয়া যাক এমন কিছু ভারতীয় রাজনীতিকের প্রেমের কাহিনি।

অখিলেশ যাদব ও ডিম্পল যাদব: অখিলেশের বয়স যখন ২৫ বছর তখন ২১ বছরের ডিম্পলের সঙ্গে প্রথম দেখা হয়। এর পরেই খুব দ্রুতই একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। ১৯৯০ সালে দু`জন বিয়ে করেন।



এন ডি তিওয়ারি: কংগ্রেস নেতা এনডি তিওয়ারি উজ্জ্বলা শর্মাকে ভালোবেসে বিয়ে করেন। ৮৯ বছরে বিয়ে করেন তিনি।



দিগ্বিজয় সিং: সাংবাদিক অমৃতা রাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয় বৃদ্ধ দিগ্বিজয় সিংয়ের। তিনি মিডিয়াকে বলেন অমৃতার সঙ্গে আমার সম্পর্ক মেনে নিতে কোনো দ্বিধা নেই। পারস্পরিক সমঝোতায় অমৃতা ও তার স্বামী বিচ্ছেদের জন্য দরখাস্ত দেন।



রাজীব গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধী:
১৯৬৫ সালে প্রথম দেখা হয় রাজীব ও সোনিয়ার। তিন বছর একে অপরকে ডেট করার পর ১৯৬৮ সালে `বিদেশীনি` সোনিয়াকে বিয়ে করেন রাজীব।



সঞ্জয় গান্ধী ও মানেকা গান্ধী: মানেকা গান্ধী যখন বোম্বে ডাইংয়ের জন্য মডেলিং করছিলেন তখন ইন্দিরাপুত্র সঞ্জয়ের সঙ্গে দেখা। কয়েক মাসেই প্রেম। এরপর ১৯৭৪ সালে সাত পাকে বাঁধা পড়েন সঞ্জয় ও মানেকা।



শচীন পাইলট: কংগ্রেস নেতা শচীন পাইলটের সঙ্গে লন্ডনে প্রথম দেখা হয় জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লার মেয়ে সারার সঙ্গে। একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। আবদুল্লা পরিবার প্রথমে রাজি না থাকলেও ২০০৪ সালে শচীন ও সারা বিয়ে করেন।



প্রিয়াঙ্কা গান্ধী: বন্ধুর একটি পার্টিতে রবার্ট ভদ্রের সঙ্গে প্রথম আলাপ হয় প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর। ছয় বছরের ডেটিংয়ের পর একে অপরকে বিয়ে করেন।



হেমা মালিনি: বলিউডে সাফল্যপূর্ণ জীবন কাটানোর পর রাজনীতিতে এসেছেন ধর্মেন্দ্র-হেমা। শোলে ছবির সেটে একে অপরের প্রেমে পড়েন। এরপরে বিয়েও করে নেন।



শশী থারুর: প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের সঙ্গে ২০০৮ সালে প্রথমবার সুনন্দার দেখা হয়। একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। ২০১০ সালে তারা বিয়ে করেন।

বিএ/এমআরআই

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।