সিডিউল বিপর্যয় নেই : ট্রেনে ফিরছেন কর্মজীবী মানুষ


প্রকাশিত: ১১:৫৯ এএম, ২০ জুলাই ২০১৫

প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ শেষে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবী মানুষের দল। ঈদের ছুটির পর প্রথম কর্মদিবস আজ। যে কারণে ভোর থেকেই ঘর-ফেরত মানুষে মুখরিত ছিল কমলাপুর রেল স্টেশন। বাড়ি ফেরত সব মানুষের মুখে যেন চাঁদের হাসি। প্রতিকূল বৃষ্টি ভেজা আবহাওয়াকে জয় করে সবাই যেন বিজয়ী যোদ্ধা।

বেলা ২টা ১০ মিনিটে কমলাপুর রেল স্টেশনে এসে পৌঁছায় রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা আন্তঃনগর ট্রেন সিল্কসিটি। সিল্কসিটিতে সপরিবারে আসেন শফিকুল ইসলাম (৩৫)। ফিরতি যাত্রা পথে কোনো বিড়ম্বনায় পড়েছেন কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, আল হামদুলিল্লাহ, এবার যাওয়ার সময় কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়লেও আসাটা ছিল আনন্দের। যথা সময়ে ট্রেন ছেড়ে যথা সময়ে পৌঁছেছে।

কমলাপুর রেল স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার আবু সাঈদ আহমেদ জাগো নিউজকে জানান, নির্ধারিত সময় ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে কমলাপুর স্টেশনে প্রথম আন্তঃনগর ট্রেন ধূমকেতু এসে পৌঁছায়। দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা আন্তঃনগর ট্রেন দ্রুতযান এসে পৌঁছে যথাসময় ভোর ৬টায়। চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা আন্তঃনগর তুর্ণা-নিশিতা কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছায় নির্ধারিত সময় ভোর ৬টা ২০ মিনিটে।



চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা অপর আন্তঃনগর ট্রেন একতা কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছায় নির্ধারিত সময় সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে। রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা আন্তঃনগর ট্রেন সিল্কসিটিও নির্ধারিত সময় বেলা ২টায় এসে পৌঁছায়।

স্টেশন ম্যানেজার আরো জানান, মঙ্গলবার ভোর রাত পর্যন্ত কমলাপুর স্টেশনে আরো ২০টির মতো আন্তঃনগর ট্রেন এসে পৌঁছাবে। সব কিছু ঠিক থাকলে সিডিউল বিপর্যয়ের আশঙ্কা নেই।

আরএম/বিএ/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।