ভালোবাসা দিবসের নাটকে তাহসান-মিম


প্রকাশিত: ১২:৪৬ পিএম, ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
ছবি তুলেছেন অপূর্ব অভি

গায়ক হিসেবে তাহসান সফল। এরপর অভিনয়ে এসেছেন ২০০৪ সালে। নিয়মিত না হলেও কালেভাদ্রে তাহসানকে বিশেষ দিবসের নাটকগুলোতে দেখা যায়।

অন্যদিকে লাক্সতারকা বিদ্যা সিহনা মিম এখন চলচ্চিত্রে মনোযোগী। বিজ্ঞাপনে তাকে মাঝে মধ্যে দেখা গেলেও নাটকে মিম একেবারেই অমাবস্যার চাঁদ!

নতুন খবর হচ্ছে, তাহসান-মিম দুজনই জুটি বেঁধে আগামী ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে একটি নাটকে অভিনয় করেছেন। নাটকটির নাম ‘তোমার পিছু পিছু’। মনসুর আহমেদের গল্পে নাটকটি পরিচালনা করছেন জনপ্রিয় নির্মাতা মাবরুর রশিদ বান্নাহ।

tahsan

নাটকটি প্রসঙ্গে তাহসান বলেন, ‘গতানুগতিক চরিত্রের বাইরে দর্শকরা আমাকে দেখতে পাবেন। বেশ স্বাচ্ছন্দ্যেবোধ করে কাজটি করেছি। আশা করছি এটি এবারের ভালোবাসা দিবসের সেরা নাটক হবে।’

মিম বলেন, ‘আমি নাটকে অভিনয় করি না বললেই চলে! তারপরও স্পেশাল কিছু ভালো মানের গল্প, উপলক্ষ পেলে করে থাকি। আর এ নাটকে কাজ করার একটা বিশেষ কারণ আছে। সেটা দর্শকরা দেখলেই জানতে পারবেন।’
 
তিনি আরো বলেন, ‘তাহসান ভাই অলরাউন্ডার ম্যান। তার সাথে এর আগেও নাটক, বিজ্ঞাপন, ফটোশুটে কাজ করেছি। খুব সহযোগিতাপরায়ণ একজন মানুষ তিনি।’

নির্মাতা বান্নাহ বলেন, ‘ এই নাটকে দর্শকরা তাহসান খানকে নতুনভাবে আবিষ্কার করবেন। তাকে খাবারের ব্যবসায়ী হিসেবে দেখা যাবে। এরপর মিমের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেটাও আবার নাটকীয় ভাবে।`   

tahsan

গেল ভালোবাসা দিবসে এই নির্মাতা ‘শতডানার প্রজপতি’ নামের একটি নাটক বানিয়েছিলেন। সেটি ব্যাপক সমাদৃত হয়েছিল। তিনি বলেন, ভালোবাসা দিবসের নাটকগুলো খুব স্পেশাল হয়। সঠিকভাবে দর্শকদের সেরা কাজটি উপহার দেয়াটা অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা ব্যাপার। তবে আমি আশা করছি, এবারও ‘তোমার পিছু পিছু’ নাটকটি দর্শকপ্রিয়তা পাবে।    

তাহসান-মিম ছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শোবিজের একঝাঁক  পরিচিত মুখ। রয়েছেন আনন্দ খালেদ, শামীম হাসান সরকার, সামিরা, তামিম মৃধা, রিদিতা প্রমুখ।

নির্মাতা বান্নাহ জানান, নাটকটির নির্মাণ শেষে এখন সম্পাদনার টেবিলে। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে বাংলাভিশনের পর্দায় নাটকটি প্রচারিত হবে।

এনই/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।