কার মতো মা হবেন দীপিকা

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৮:৩৮ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দীপিকা পড়ুকোন। ছবি: সংগৃহীত

দীপিকা পাড়ুকোনের মা হওয়ার খবরে উচ্ছ্বসিত ভক্ত-অনুরাগীরা। সবাই অপেক্ষায় আছেন, কখন প্রিয় তারকার সন্তানের মুখ দেখবেন। অন্যদিকে দীপিকার চিন্তা মেয়েকে ঘিরে। ভক্তদেরও ভাবনা, কার মতো মা হবেন দীপিকা? পুরোপুরি সন্তানকে সময় দেবেন, নাকি ক্যারিয়ার ও সন্তান দুদিকেই থাকবেন?

দীপিকা পরিকল্পনা করছেন কীভাবে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবেন মেয়েকে। এ বিষয়ে কারিনা কাপুরের পথ অনুসরণ করছেন না দীপিকা। তিনি অনুসরণ করবেন ঐশ্বরিয়ার পথ। প্রথম সন্তান তৈমুরের জন্মের পর থেকেই আলোচনায় কারিনা। ফটো সাংবাদিকরা তৈমুরকে ক্যামেরাবন্দি করার জন্য মুখিয়ে থাকতেন। তৈমুরের সঙ্গে অধিকাংশ সময় দেখা যেত ন্যানি (লালন-পালককারী) ললিতা ডি সিলভাকে।

ললিতার কাছেই বড় হয়েছেন মুকেশ আম্বানির ছেলে অনন্ত অাম্বানী। তবে দীপিকা তার মেয়ের জন্য কোনো ন্যানির রাখবেন না, নিশ্চিত করেছে একটি সূত্র। তিনি ঐশ্বরিয়ার মতো নিজে হাতে সন্তানকে বড় করবেন।

দীপিকা পাড়ুকোনের মা হওয়ার খবরে উচ্ছ্বসিত ভক্ত-অনুরাগীরা। সবাই অপেক্ষায় আছেন, কখন প্রিয় তারকার সন্তানের মুখ দেখবেন

গত ৮ সেপ্টেম্বর মুম্বাইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কন্যা সন্তানের জন্ম দেন দীপিকা পাড়ুকোন। গত ১২ সেপ্টেম্বর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন তিনি। এখন সন্তানকে বড় করার ভাবনায় বিভোর এই তারকা।

আরও এক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন ও রণবীর সিং। তাদের কন্যাকে গণমাধ্যম থেকে দূরে রাখবেন। কোনো প্রকার প্রচার-প্রচারণায় মেয়েকে সামনে আনবেন না তারা। উপযুক্ত সময়ে তারা মেয়েকে প্রকাশ্যে আনবেন। পরিচয় করিয়ে দেবেন সবার সঙ্গে। আলিয়া ভাট ও রণবীর কাপুর দম্পতিও এ পথে হেঁটেছেন। কন্যা রাহাকে ক্যামেরা থেকে দূরে রেখেছিলেন তারা। যখন উপযুক্ত সময় মনে করেছেন, তখন মেয়েকে প্রকাশ্যে এনেছেন। অন্যদিকে অানুশকা শর্মা ও বিরাট কোহলিও প্রথম সন্তান ভামিকাকে মিডিয়া থেকে দূরে রেখেছেন।

বলিউড বাদশা শাহরুখ খান ও ভারতের শীর্ষ ধনী অনন্ত আম্বানী গিয়েছিলেন দীপিকা ও তার কন্যাতে দেখতে। নানা রকম উপহার নিয়ে তারা নবজাতককে আশীর্বাদ করে এসেছেন।

এমএমএফ/আরএমডি/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।