রাবিনার গাড়ি পথচারীদের ধাক্কা প্রসঙ্গে যা বললেন অভিনেত্রী

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭:১৬ পিএম, ০৭ জুন ২০২৪

সম্প্রতি মুম্বাইয়ের রাস্তায় তিন পথচারীর সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন বলিউড অভিনেত্রী রাবিনা ট্যান্ডন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল, এ অভিনেত্রীর গাড়ি নাকি ওই পথচারীদের ধাক্কা দিয়েছে। শুধু তা-ই নয়, মারধর করার অভিযোগও আনা হয়েছে রাবিনার বিরুদ্ধে। এ ঘটনা নিয়ে এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি।

সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এবং সেই সময়ে উপস্থিত অন্য পথচারীদের সাক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে রাবিনাকে এই ঘটনায় ছাড়পত্র দিয়েছে মুম্বাই পুলিশ। গোটা ঘটনায় যারা তার উপরে ভরসা রেখেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন রাবিনা।

আরও পড়ুন:

সোশ্যাল মিডিয়ার অনুসারীদের উদ্দেশে রাবিনা লিখেছেন, ‘ভালোবাসা এবং সমর্থন দেওয়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার উপর বিশ্বাস রাখার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। তবে শেষ পর্যন্ত এ কাহিনির মূল কথা কী দাঁড়াল জানেন? ড্যাশক্যাম (গাড়িতে ব্যবহৃত ক্যামেরা বিশেষ) ও সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়ে রাখুন’।

রাবিনার গাড়ি পথচারীদের ধাক্কা প্রসঙ্গে যা বললেন অভিনেত্রী

গত শনিবার রাবিনার গাড়ি থামিয়ে চড়াও হন তিন নারী পথচারী। তারা দাবি করেন, অভিনেত্রীর গাড়ি নাকি তাদের ধাক্কা দিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির চালক বেরিয়ে আসেন। এরপর গাড়ি থেকে নামেন রাবিনাও। অভিনেত্রীকে দেখতেই রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন ওই পথচারীরা- এমনই দাবি করা হয়। বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে দুই পক্ষ। অভিযোগ আনা হয়- অভিনেত্রীকে প্রায় মারতে উদ্যত হন ওই নারী। ভয় পেয়ে রাবিনাকে আবেদন করতে শোনা যায়, ‘দয়া করে আমায় মারবেন না’।

এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। রাবিনার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগও দায়ের করেছিলেন ওই পথচারীরা। যদিও মুম্বাই পুলিশ গণমাধ্যমকে জানায় যে, রাবিনার গাড়ি কাউকে ধাক্কা দেয়নি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নেওয়া এক ভিডিওতে এক ব্যক্তি দাবি করেছিলেন, রাবিনার গাড়ির চালক তার মা-কে ধাক্কা দিয়েছেন। প্রতিবাদ করতেই নাকি রাবিনা মারধর করতে শুরু করেন তাদের। তবে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে পুলিশ রাবিনাকে ছাড়পত্র দেয়।

এমএমএফ/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।