রণবীর-আলিয়ার সিনেমায় চুম্বনের অনুভূতি জানালেন ধর্মেন্দ্র-শাবানা

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৪:৩৮ পিএম, ৩০ জুলাই ২০২৩

আলিয়া ভাট ও রণবীর সিং অভিনীত সিনেমা ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’ ২৮ জুলাই মুক্তি পেয়েছে। তবে শুধু রণবীর-আলিয়া নন, এ সিনেমায় রয়েছেন জয়া বচ্চন, শাবানা আজমি, ধর্মেন্দ্রর মতো তারকারাও। সব মিলিয়ে এটিকে তারকাবহুল সিনেমা বলা যায়।

আরও পড়ুন: দেবের ‘ব্যোমকেশ ও দুর্গরহস্য’ সিনেমার ট্রেলার প্রকাশ

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’ একেবারে পারিবারিক ঘরানার সিনেমা। তরুণ প্রজন্ম যেমন রয়েছে, তেমনই রয়েছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। এ সিনেমায় রণবীর-আলিয়ার রসায়নের পাশাপাশি দর্শকদের নজর কেড়েছে রকি ও রানির দাদু-ঠাকুমা ভূমিকায় শাবানা আজমি ও ধর্মেন্দ্র।

এ সিনেমায়ই শাবানার ঠোঁটে ঠোঁট রেখেছেন অভিনেতা, যা নিঃসন্দেহে দর্শকদের জন্য একটা চমক। এ নিয়ে নানা মুনির নানা মত। অবশেষে এ প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেতা।

আরও পড়ুন: নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে মন্তব্য করে ট্রোলের শিকার অমিতাভ

প্রথমবার বড় পর্দায় ধর্মেন্দ্রকে চুম্বন করতে দেখা যায় ‘লাইফ ইন আ মেট্রো’ সিনেমায়। সেখানে নাফিসা আলির সঙ্গে চুম্বনরত দৃশ্যে দেখা যায় তাকে। এবার শাবানার ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়ালেন অভিনেতা। বয়স বেড়েছে, এমন ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে তাকে দেখে অনেকেই বিরূপ মন্তব্য করেছেন।

আরও পড়ুন: সুস্মিতা সেনের ‘তালি’ সিনেমার টিজার প্রকাশ

তবে ধর্মেন্দ্রের মতে, ভালোবাসার কোনো বয়স হয় না। তার কথায়, আমার মনে হয়, যে কোনো বয়সের মানুষ তার ভালোবাসার মানুষের প্রতি এভাবেই অনুভূতি জানান। এ দৃশ্যে শুট করার সময় আমি কিংবা শাবানা, কেউই বিন্দুমাত্র অস্বস্তি অনুভব করিনি।

পাশপাশি নাফিসা আলির সঙ্গে চুম্বনের প্রসঙ্গে টেনে বলেন, ‘শেষ বার যখন নাফিসাকে চুম্বন করি, দর্শক সাদরে গ্রহণ করেছিলেন। তবে সব সময় একটা চাপ থাকে আগেরবারের তুলনায় ভালো করার’। বলেই অভিনেতা হাসিতে ফেটে পড়েন।

কেবলমাত্র এ সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। তার মধ্যে বক্স অফিসে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছে। তবে ১০০ কোটির বক্স অফিসে ছুঁতে কতটা সময় নেয়, এখন সেটাই দেখার। তবে জানা গেছে, সিনেমাটি দর্শকরা বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে।

এমএমএফ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।